জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় এবারই প্রথম মেলা চত্বরে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। ঢেলে সাজানো হয় পার্কিং জোন। সাঁকোর সাহায্যে ডক নদী পারাপারের ব্যবস্থা করেছেন স্থানীয়রা। প্রাচীন এই মেলায় এসে বড় মাছ কিনে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার রীতি রয়েছে। আগে এই মেলা একমাস ধরে চললেও এখন মাত্র কয়েকদিন বসে। তবে পুণ্যার্থীদের সমাগম একই। যেমনটা থেকে গিয়েছে প্রমাণ সাইজের মাছ বাড়ি নিয়ে যাওয়ার রীতি। দাবি মেলা আয়োজকদের। শতাব্দীপ্রাচীন এই মেলায় বসে দই, চিঁড়ে, মুড়ি খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে।
মাঘী পুর্ণিমার দিনে ডক নদীতে স্নান সেরে মন্দিরে পুজো দিয়ে পুণ্যার্থীদের শুরু হয় মেলা দেখা। আর পাঁচটা মেলার মতো অন্যান্য সব কিছুই পাওয়া যায় এখানে। মেলার একপাশে বসে মাছের বাজার। বিশাল আকৃতির রুই, কাতলা, ভেটকি, ইলিশ, বাঘআড়, চিতল ইত্যাদি মাছ কেটে কেটে বিক্রি হয়। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাছ ব্যবসায়ীরা আসেন। বেশিরভাগ লোক মেলায় আসেন মাছ কিনতে।
প্রতিবছর এই মেলায় মাছ বিক্রি করতে আসেন ব্যবসায়ী তাপস হালদার। তিনি বলেন, প্রচুর মাছ বিক্রি হয় বলে সারাবছর অপেক্ষায় থাকি এই মেলায় আসার জন্য। চোপড়া গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে সবধরনের সহযোগিতা করা হয়েছে বলে দাবি পঞ্চায়েত প্রধান জিয়ারুল রহমানের। - নিজস্ব চিত্র