জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
মামলার সরকার পক্ষের আইনজীবী দেবাশিস দত্ত বলেন, নাবালিকাকে ধর্ষণের পর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেয় অভিযুক্ত যুবক। কিন্তু যখন মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে, তখন বিষয়টি অস্বীকার করে সে। মামলায় মোট ৯ জন সাক্ষ্য দেন। আদালত এদিন অভিযুক্তকে দশ বছর জেল সঙ্গে দশ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দিয়েছে। অনাদায়ে আরও একমাসের জেল। নির্যাতিতার ভরণপোষণের জন্য আদালত ৫ লক্ষ টাকা দিতে বলেছে ডিস্ট্রিক্ট লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটিকে।
পুলিস সূত্রে খবর, নাবালিকার বাড়ির পাশেই অভিযুক্ত যুবকের এক আত্মীয়ের বাড়ি। সেই সূত্রে সেখানে যাতায়াত ছিল ওই যুবকের। নাবালিকাকে দিনের পর দিন ধর্ষণ করে অভিযুক্ত। ঘটনার কথা কাউকে যাতে সে না বলে, সেজন্য নাবালিকাকে শাসিয়ে রেখেছিল ওই যুবক। এমনকী তাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল সে। কিন্তু নাবালিকা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ার পরই তার বাড়ির লোকের নজরে পড়ে বিষয়টি। তখন পরিবারের কাছে গোটা ঘটনাটি খুলে বলে ওই নাবালিকা।
জেলা পুলিস সুপার খণ্ডবাহালে উমেশ গণপত বলেন, পুলিস সময়ে তদন্ত শেষ করে আদালতে চার্জশিট জমা দেওয়ায় দ্রুত বিচারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হল।