জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
কয়েকদিন আগে ট্রাফিক পুলিসের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ তুলে পুরসভায় গিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন টোটোচালকরা। তাঁদের অভিযোগ, বিনা কারণে হয়রানি করা হয়। তবে ট্রাফিক পুলিসের দাবি ছিল, যত্রতত্র টোটো দাঁড়িয়ে থাকার কারণেই শহরে যানজট বাড়ছে। এরপরই ঠিক হয় সমস্যার সমাধানে টোটোচালকদের সঙ্গে বসা হবে। এদিন শহরে যানজট নিরসনে বৈঠকের পর এই কড়া পদক্ষেপের দিকেই হাঁটল পুরসভা ও ট্রাফিক পুলিস।
মাথাভাঙা পুরসভার চেয়ারম্যান লক্ষপতি প্রামাণিক বলেন, কলেজ মোড় থেকে শনিমন্দির হয়ে পশ্চিমপাড়া দিয়ে বাজার এলাকা ও পোস্ট অফিস মোড় আসতে পারবে টোটো। বের হওয়ার সময়ে পোস্ট অফিস মোড় থেকে সোজা শনিমন্দির মোড় যাওয়া যাবে। একইসঙ্গে শনিমন্দির, হাসপাতাল, বাজার চৌপথি এলাকায় একটি টোটো যাওয়ার পর আরএকটি টোটো দাঁড়াতে পারবে। পুরসভা প্রতিদিন যে ট্যাক্স নেয় তা দিতে হবে। সবাই মিলে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কেউ নিয়ম ভাঙলে জরিমানা করা হবে।
তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের জেলা সাধারণ সম্পাদক আলিজার রহমান বলেন, টোটো চলাচল নিয়ে যাতে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি না হয়, সেদিকে খেয়াল রেখেই কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মাথাভাঙা থানার আইসি হেমন্ত শর্মা বলেন, শহরে যানজট মোকাবিলা করতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। টোটোচালকরা সহযোগিতা করলে সমস্যা থাকবে না। - নিজস্ব চিত্র।