জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
এদিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ব্যবসায়ীরা অবরোধ শুরু করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি মনোরঞ্জন দে ও সোনাপুর ফাঁড়ির ওসি অমিত শর্মা। আসেন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের প্রোজেক্ট ডিরেক্টর সহ আধিকারিকরা। শেষ পর্যন্ত বরাত পাওয়া ঠিকাদার সংস্থা জল ঢেলে রাস্তার কাজ শুরু করায় সাড়ে ১০টা নাগাদ ব্যবসায়ীরা অবরোধ তুলে নেন। সোনাপুর ফাঁড়ির ওসি অমিত শর্মা বলেন, আলোচনার মাধ্যমে অবরোধ তুলে নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয় ব্যবসায়ী সুনীল ভদ্র বলেন, ঠিকাদার সংস্থা জল ঢেলে রাস্তার কাজ করছিল না। ফলে যানবাহন চলার সময় ধুলোয় ঢেকে যাচ্ছিল গোটা এলাকা। যার কারণে দোকান খোলা যাচ্ছিল না। তাই অবরোধে যেতে হয়েছে। গৃহবধূ নমিতা সরকার বলেন, ধুলোর জন্য ঘরের দরজা-জানালা ২৪ ঘণ্টাই বন্ধ রাখতে হয় আমাদের।
ব্যবসায়ীদের দাবি, সকাল ও বিকেল দু’বেলায় রাস্তায় জল ঢেলে কাজ করতে হবে ঠিকাদার সংস্থাকে। তা না হলে ফের তাঁরা অবরোধে যেতে বাধ্য হবেন বলে জানিয়েছেন সোনাপুর স্থায়ী ব্যবসায়ী সমিতির সহ সভাপতি শম্ভু রায়।
জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি মনোরঞ্জন রায় বলেন, ঠিকাদার সংস্থার সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁরা জল ঢেলেই কাজ করবে। আর কোনও সমস্যা নেই।
- নিজস্ব চিত্র।