জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
গৌড় মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ অসীমকুমার সরকার বলেন, আমাদের কলেজ বি প্লাস প্লাস গ্রেড পেয়েছে। এটা যথেষ্ট ভালো গ্রেড। উত্তরবঙ্গে খুবই কম কলেজ এমন গ্রেড পেয়েছে। ন্যাকের টিম বেশ কিছু পরামর্শ আমাদের দিয়েছে। গভর্নিং বডি রয়েছে। আমরা আরও আলোচনা করব। কলেজকে নিয়ে আগামী দিনে কি কি পরিকল্পনা রয়েছে? অধ্যক্ষ সেই প্রশ্নের উত্তরে বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন পলিসি এসেছে। বিরাট পরিবর্তন এসেছে। কলেজ এবার ক্যাম্পাসের মধ্যে আবদ্ধ থাকবে না। বাইরে কমিউনিটির সঙ্গে একাত্ম হবে। ইংরেজি এবং কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে স্নাতকোত্তর কোর্স চালুর পরিকল্পনা নিয়েছি আমরা। চাকরির জন্য অনলাইনে পরীক্ষা দিতে জেলার পরীক্ষার্থীদের শিলিগুড়ি এবং কলকাতা যেতে হয়। কলেজে ২৫০আসনের কম্পিউটার সেন্টার খোলা হবে। সেখানে তাঁরা পরীক্ষা দিতে পারবেন।
১৯৮৫ সালে এই কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন টিনের ঘর ছাড়া কিছুই ছিল না। চার একর জমির মধ্যে ধাপে ধাপে কলেজ গড়ে ওঠে। এখন ২০টি বিভাগে প্রায় সাতহাজার ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করে। কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগে ছেলেদের হস্টেল ছিল।
সম্প্রতি কলেজ ক্যাম্পাসে গার্লস হস্টেল চালু হয়েছে। স্কিলহাব, চাকরি নির্ভর ট্রেনিং, সাংবাদিকতা বিভাগে মাল্টিমিডিয়া সত্যজিৎ রায় স্টুডিও, ইতিহাসের সংগ্রহশালা, যোগা সেন্টার, সংগ্রহশালা, দুটি রিসার্চ সেন্টার করা হয়েছে। জেলা গ্রন্থাগার বিভাগের সঙ্গে সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মউ স্বাক্ষর করার কাজ হচ্ছে। গৌড় মহাবিদ্যালয় প্রেস বা পাবলিকেশন হাউস করা হয়েছে। আগামীদিনে বিভিন্ন গবেষকদের বাছাই করা পত্র প্রকাশ সহ একাধিক পরিকল্পনা কলেজের রয়েছে। - নিজস্ব চিত্র