সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
অনিতার পুত্রবধূ অষ্টমী ঘোষ বলেন, মা বাড়িতে ফিরে এসেছেন। এর থেকে বড় পাওনা আর কী হতে পারে।
বৃহস্পতিবার সকালে অনিতার নিখোঁজ হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা। ২৭ জানুয়ারি ২০ জন সদস্যের সঙ্গে প্রয়াগরাজ গিয়েছিলেন অনিতা। ২৮ জানুয়ারি রাতে ত্রিবেণী সঙ্গমে স্নানের সময় পদপিষ্টের ঘটনায় তিনি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। অনিতা বলেন, ওখানে পুলিস ছিল। কিন্তু আমার ভাষা কেউ বুঝতে পারছিল না। আমিও বুঝতে পারছিলাম না। এক বাঙালি মেয়ের সঙ্গে দেখা হয়। তার সঙ্গেই পুলিসের কাছে গিয়ে আত্মীয়দের ফোন করি। কিন্তু ওদের ফোনটি সুইচড অফ বলছিল। পরে জানতে পারি ব্যাগ সমেত ওদের মোবাইল হারিয়ে গিয়েছিল। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, অনিতা নিখোঁজ থাকার খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। যা দেখে দক্ষিণেশ্বরের এক মহিলা সোশ্যাল মিডিয়া থেকেই ফোন নম্বর জোগার করেন এবং মালদহের অনিতার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি অনিতাকে প্রথমে হাওড়া স্টেশনে নিয়ে আসেন। সেখান থেকে ট্রেনে শুক্রবার রাতে মালদহের বাড়িতে ফিরেছেন বৃদ্ধা।