সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
২০০৯ সালে প্রধান শিক্ষক হিসেবে এই উচ্চ বিদ্যালয়ে যোগ দিয়েছিলেন রামেশ্বরবাবু। তার আগে তিনি মালদহ শহরের বাচামারি জিকে উচ্চ বিদ্যালয়ে সহ শিক্ষক ছিলেন। প্রায় ২১ বছর সেখানে শিক্ষকতা করার পর তিনি পাঁচকরিটোলা উচ্চ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। রামেশ্বরবাবু বলেন, এই বিদ্যালয়ের শিক্ষক, পড়ুয়াদের কাছ থেকে যে সম্মান ও ভালোবাসা পেয়েছি তা বাকি জীবনের সম্বল।
বাঙ্গিটোলার বাসিন্দা তথা ওই বিদ্যালয়ের প্রাক্তনী সুব্রত মণ্ডলের কথায়, স্যর যোগ দেওয়ার পর থেকেই গৌরবের সঙ্গে এগিয়ে চলেছে এই স্কুল। আগে এলাকার অনেক পড়ুয়া এই বিদ্যালয়ের নাম শুনলে ভয় পেত। কিন্তু স্যর সবাইকে ভালোবাসা দিয়ে বিদ্যালয়ে টেনে এনেছেন। সব ছাত্রই তাঁর কাছে অত্যন্ত আপন।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য সুভাষ প্রামাণিক, মহসিন রেজারা জানান, রামেশ্বরবাবু কর্মজীবনে খুব স্নেহশীল ছিলেন। এই বিদ্যালয়ের উন্নয়নে তাঁর অবদান বলে শেষ করা যাবে না। পাশাপাশি এই এলাকা পিছিয়ে পড়া হলেও রামেশ্বরবাবুর জন্যই এখন শিক্ষার দিক থেকে অনেক এগিয়ে। তাঁর আমলে বিদ্যালয় ছুটের সংখ্যাও নগণ্য। ওই বিদ্যালয়ের টিআইসি দেবব্রত রায়ের কথায়, এই স্কুলের উন্নয়নে স্যরের ভূমিকা অপরিসীম। সামাজিক উন্নয়নে তাঁর যথেষ্ট অবদান রয়েছে। তিনি অবসর নেওয়ায় পড়ুয়া ও শিক্ষকদের মন খুবই খারাপ।