সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
শুক্রবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দিনভর দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেছেন বিধায়ক। চাঁচল-১ ব্লকের খরবা অঞ্চলের নীচলামারি, গোপালপুর ও তারাপুর সহ বিভিন্ন গ্রামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের অভাব অভিযোগ শোনেন বিধায়ক ও তাঁর সঙ্গীরা। তখনই সাহাবাজপুরে ওই প্রতিবন্ধীর দুর্দশা দেখতে পান বিধায়ক। প্রতিবন্ধীর বাবা ইন্তাজ হোসেন বলেন, এত বছরেও মানবিক ভাতা জোটেনি। পুরনো নড়বড়ে হুইলচেয়ারে বসেই দিন কাটছে মেয়ের। আগে জিআরের মাসিক পাঁচ কেজি চাল পেলেও কয়েকমাস ধরে মিলছে না। বিধায়ককে কাছে পেয়ে এমন একাধিক অভিযোগ সামনে আনেন তিনি।
অন্যদিকে, সাহাবাজপুরের এক বৃদ্ধা বিধবা মোমিনা বেওয়া নিজের অভাবের কথা জানান বিধায়ককে। নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, বিডিওকে বলে প্রতিবন্ধী ওই পরিবারের জন্য মাসিক চাল প্রদানের ব্যবস্থা করেছি। দুয়ারে সরকার শিবিরে আবেদন করলেই মানবিক ভাতা চালু হবে। হুইল চেয়ারের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে।
দুয়ারে বিধায়ক কর্মসূচির পাশাপাশি রাতে খরবা অঞ্চলের কয়েকটি এলাকায় জনসংযোগ কর্মসূচি নেওয়া হয়। গোপালপুরে চায়ের দোকানে বসে শ্রমজীবি ও কৃষিজীবী মানুষদের সঙ্গে কথা বলেন বিধায়ক। কেউ কৃষক বন্ধু প্রকল্প থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কি না খোঁজ নেওয়া হয়েছে। গোপালপুরের চাষি নাজমুল হক বলেন, কৃষক বন্ধুর টাকা দিয়েই চাষাবাদ করি। এতে অনেক সুবিধা হয়েছে আমাদের মতো গরিব কৃষকদের।