সন্তানের স্বাস্থ্যহানির জন্য মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। ক্রমোন্নতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দায়িত্ব বৃদ্ধি। বিদ্যায় ... বিশদ
কিন্তু দুই কুনকি কাছে ভিড়তেই জখম মাকনাটি বার বার তার অবস্থান বদল করে জঙ্গলের আরও গভীরে চলে যায়। বনকর্মীদের ঘুমপাড়ানি গুলি ছোড়ার কোনওরকম সুযোগই দেয়নি মাকনাটি। বক্সার পশ্চিম ডিভিশনের উপক্ষেত্র অধিকর্তা বলেন, মাকনাটিকে কাছে পেয়েও বাগে আনা গেল না। তবে জখম থাকায় হাতিটিকে খুঁজে বের করতেই হবে। তাই অভিযান আমাদের অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য, গত চারদিন আগে বক্সার মাকনাটিকে জখম অবস্থায় প্রথম দেখা গিয়েছিল কালচিনির দলসিংপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের গোপালবাহাদুর বস্তি এলাকায়। সেদিন বনকর্মীরা গোপালবাহাদুর বস্তিতে পৌঁছনোর আগেই হাতিটি জঙ্গলে ঢুকে যায়। সেদিন জখম মাকনাটির শরীরের ক্ষতস্থান থেকে স্থানীয়রা রক্ত ঝরতে দেখেছিল। বনদপ্তর ওই ক্ষতস্থান থেকে সংক্রমণের আশঙ্কাও করছে। সেই কারণেই চিকিৎসার জন্য মাকনাটিকে যেভাবেই হোক ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বনদপ্তর।
বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মাকনাটি এতদিন জয়গাঁর খোকলাবস্তি হয়ে পরে ভার্নাবাড়ি বিটের জঙ্গলে বিচরণ করছিল। সেখান থেকে সেন্ট্রাল ডুয়ার্স হয়ে রাঙামাটি বিটের জঙ্গলে চলে যায়। জখম মাকনাটি রাঙামাটির জঙ্গল ছেড়ে অন্য কোথাও তার অবস্থান বদল করে কি না, বনদপ্তর এখন সেদিকেই কড়া নজর রাখছে।
(আহত মাকনা। - ফাইল চিত্র।)