সন্তানের স্বাস্থ্যহানির জন্য মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। ক্রমোন্নতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দায়িত্ব বৃদ্ধি। বিদ্যায় ... বিশদ
মাথাভাঙা-১ ব্লকের শিকারপুরের এই ধর্ষণের ঘটনায় গোটা মহকুমাজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন ছড়িয়ে পড়েছিল। অভিযোগ দায়েরের পরই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তিকে পকসো আইনের ৪ নম্বর ধারায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ২৬ মার্চ শিকারপুরের একটি টেলারিংয়ের দোকানে গিয়েছিল ওই নাবালিকা। সেই সময়ে দোকানের দরজা বন্ধ করে নাবালিকাকে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত দর্জি জয়নাল আবেদিন। এরপরই নাবালিকার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে। তদন্তের পর জমা হয় চার্জশিট। শুনানির পর গত ১৮ জানুয়ারি অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। এদিন তার রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
এব্যাপারে পকসো আদালতের সরকারি আইনজীবী আবু ফাত্তাহ হক বলেন, জয়নাল আবেদিন নামে শিকারপুরের ওই দর্জি ঘরের দরজা বন্ধ করে এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করেছিল। সেই মামলায় পুলিস তদন্ত করে চার্জশিট জমা দিয়েছিল। শুনানির পর অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এদিন সাজা ঘোষণা করা হল। অভিযুক্তকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও দশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।