সন্তানের স্বাস্থ্যহানির জন্য মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। ক্রমোন্নতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দায়িত্ব বৃদ্ধি। বিদ্যায় ... বিশদ
সেখান থেকে আমার বাড়ি আসার কথা ছিল। এভাবে আমাদের ছেড়ে চলে যাবে বুঝতে পারিনি। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চাঁচল-২ ব্লকের ক্ষেমপুর, গৌরহন্ড ও ধানগাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রায় ৩০ টি গ্রামের মানুষের রেলযাত্রার জন্য এই স্টেশনই ভরসা। প্রতিদিন শয়ে শয়ে যাত্রী এখান থেকে ওঠানামা করে থাকেন। ট্রেনের দরজা থেকে প্লাটফর্ম অনেকটা নিচু হওয়ায় চরম সমস্যা হয়। মালাহারের বাসিন্দা পরিমল সাহার অভিযোগ, প্ল্যাটফর্ম নিচু হওয়ায় উঠতে গিয়ে পড়ে মৃত্যু হয়েছে বৃদ্ধার।
এই স্টপেজে ট্রেন এক মিনিটের কম সময় দাঁড়ায়। প্লাটফর্মও অনেকটা নিচু। মহিলা ও বয়স্করা ট্রেনে উঠতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন। যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে ভাবা উচিত রেল কর্তৃপক্ষের। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মহেন্দ্রপুরের প্যারামেডিক্যাল ছাত্র মোহাম্মদ কাইফ এদিন হরিশ্চন্দ্রপুর থেকে সামসি যাওয়ার জন্য এই ট্রেনে সফর করছিলেন। তিনি বলেন, স্টেশনে যথেষ্ট ভিড় হয়।
কোচ সংখ্যা কম থাকায় হুড়োহুড়িতে ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা পিছলে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে আমার সামনে। অবিলম্বে কোচ বাড়ানো হোক। এপ্রসঙ্গে কাটিহার ডিআরএম অফিসের এক আধিকারিক বলেন, কাটিহার- মালদহ কোর্ট প্যাসেঞ্জারের কোচ সংখ্যা বাড়ানোর জন্য রেলবোর্ডে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী মিটিংয়ে যাত্রী সুরক্ষার বিষয়টি আলোচনা করা হবে।
(চাঁচলের মালাহার স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের বেহাল দশা। -নিজস্ব চিত্র)