অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১২ সালের ২৬ ডিসেম্বর অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় রানু রজকের (২৩)। পরের দিন কালিয়াচক থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন বাবা মন্টু রজক। অভিযুক্ত স্বামী রাজীব রজকের বিরুদ্ধে মেয়েকে শারীরিক, মানসিক অত্যাচার ও আগুনে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ করেন তিনি। প্রায় ১০ মাস ধরে ঘটনার তদন্ত করে ২০১৩ সালের ২৫ অক্টোবর চার্জশিট গঠন করে পুলিস। গত ১২ বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণের পর সোমবার অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করেছিল আদালত।
সরকারি আইনজীবী প্রশান্ত কুন্ডু জানান, দীর্ঘদিন ধরে আইনি সওয়াল জবাবের পর গত সোমবার রাজীব রজককে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। মঙ্গলবার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিন সাজা ঘোষণার পর আদালত চত্বরেই কান্নায় ভেঙে পড়েন মৃতের বাবা। তিনি বলেন, অবশেষে আমার মেয়ে বিচার পেল। তবে ওই খুনি ছেলের ফাঁসি চাই।