সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
উল্লেখ্য, আপাতত ব্রিটেন-ভারত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা থমকে রয়েছে। এই চুক্তির গুরুত্বের কথা ফের শোনা গিয়েছে ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী লর্ড ডেভিড ক্যামেরনের গলাতে। তিনি ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি ওই চুক্তির প্রসঙ্গ তুলেছেন। ঠিক সেই সময়ই ওই রিপোর্টটি সামনে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ব্রিটেনের অর্থনীতিতে ওই ভারতীয় মালিকানাধীন ৯৭১টি কোম্পানি তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। ওই কোম্পানিগুলিতে কর্মসংস্থানের সংখ্যা গত এক বছরে অনেকটাই বেড়েছে। ২০২৩ সালের ১ লক্ষ ৫ হাজার ৯৩১ থেকে বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৪৩০। ২০২৩ অর্থবর্ষের ৫০.৫ বিলিয়ন পাউন্ড থেকে বেড়ে কোম্পানিগুলির মোট টার্ন ওভারের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৮.০৯ বিলিয়ন পাউন্ড। রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ব্রিটেনে ভারতীয় মালিকানাধীন কোম্পানিগুলির অগ্রগতি অব্যাহত রয়েছে। এরমধ্যে বেশ কিছু কোম্পানির পরপর দু’বছর বার্ষিক বৃদ্ধির হার ২৪ শতাংশ। রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে. তালিকায় প্রথমসারির ১০০ কোম্পানির বার্ষিক রাজস্ব গড়ে ৪৮ শতাংশ হারে বেড়েছে।
গ্র্যান্ট থর্মটন ইউকে এলএলপি’র দক্ষিণ এশিয়া বিজনেস গ্রুপের প্রধান অনুজ চান্দে ওবিই জানিয়েছেন, আমাদের ট্র্যাকারে ১০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধির হার সমন্বিত রেকর্ড সংখ্যক ভারতীয় মালিকানাধীন কোম্পানিকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। গত ১১ বছরের মধ্যে এই প্রথম তা ১০০ ছুঁয়েছে। এই গবেষণা সম্পর্কে সিআইআই-এর ডিরেক্টর জেনারেল চন্দ্রজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, রিপোর্টে ব্রিটেনে ভারতীয় বিদেশি প্রত্যক্ষ লগ্নির ইতিবাচক দিকগুলি উঠে এসেছে।