জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
২০১৮ সালে শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছিলেন অঙ্কিতা অধিকারী। কিন্তু অনিয়ম ধরা পড়ায় হাইকোর্টের নির্দেশে ২০২২ সালে চাকরি ছাড়তে বাধ্য হন মন্ত্রী-কন্যা। ফেরত দিতে হয় বেতনের অর্থ। দু’দফায় প্রায় ১৬ লক্ষ টাকা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারের কাছে জমা করতে হয়। তা ফেরৎ চেয়ে শীর্ষ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন অঙ্কিতা। সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি কে ভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চ। শুনানির পর্যবেক্ষণে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘মূল মামলায় বারবার উঠে এসেছে যে বেনিয়ম হয়েছে। তারই ফলে চাকরি ছাড়তে হয়েছে অঙ্কিতা অধিকারীকে। তাহলে আবার কীসের টাকা ফেরৎ?’