সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
স্রেফ এই প্রকল্পই নয়। সার্বিকভাবেও খাদ্য ও গণবণ্টন মন্ত্রকের বরাদ্দ গতবারের চেয়ে ১ হাজার ৬১৩ কোটি টাকা কমে গিয়েছে। বাজেটে রেশন দোকানদারদের কমিশন বৃদ্ধি তথা উপার্জন নিশ্চিত করার কোনও কথাই নেই। অথচ খাদ্যমন্ত্রক হোক বা সমবায় মন্ত্রী অমিত শাহ, এ ব্যাপারে রেশন দোকানদাদের সংগঠন ‘অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশন’কে আশ্বাস দিয়েছিলেন। তাই ব্যাপক ক্ষুব্ধ সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু বলেছেন, ‘হতাশাজনক এই বাজেটের প্রতিবাদে আমরা আন্দোলন নামব। কেন বারবার মিথ্যে আশ্বাস দেওয়া হবে?’
খাদ্যে বরাদ্দ সার্বিকভাবে কমলেও গ্রামোন্নয়নে এবার বরাদ্দ বেড়েছে। গতবার যা ছিল ১ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা, সেখানে এবার তা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৭৫৪ কোটি টাকা। যদিও উল্লেখযোগ্যভাবে মহাত্মা গান্ধী নারেগা প্রকল্পে বরাদ্দ এক আনাও বাড়ানো হয়নি। গতবার ছিল ৮৬ হাজার কোটি টাকা। এবারও তাই। তবে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় বরাদ্দ গতবারের চেয়ে সাত হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে। ছিল ১২ হাজার কোটি, ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে বরাদ্দ হল ১৯ হাজার কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনায় বরাদও বাড়ানো হল। দাঁড়িয়েছে ৫৪ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা। -ফাইল চিত্র