মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
ওড়িশার নুয়াপাড়া এবং ছত্তিশগড়ের গরিয়াবন্দের সীমানা এলাকায় জড়ো হয়েছিল মাওবাদীরা। গোপন সূত্রে সেই খবর পেয়ে সোমবার রাতে অভিযানে নামে ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড, সিআরপিএফ, কোবরা ইউনিট এবং ওড়িশা এসওজি। জঙ্গলের মধ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়েই গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীরা। পাল্টা জবাব দেয় বাহিনী। রাতভর গুলির লড়াইয়ে মোট ২০ জন মাওবাদীর মৃত্যু হয়। ঘটনাস্থল থেকে প্রচুর পরিমাণে আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলা-বারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। মাওবাদীদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য চলপতির দেহ চিহ্নিত করার পর আরও সক্রিয় হয়েছে বাহিনী। তাদের অনুমান, জঙ্গলের গভীরে আরও অনেকে লুকিয়ে থাকতে পারে। তাই ইতিমধ্যেই তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে।
গত বছরের শেষ থেকেই ছত্তিশগড়ে মাওবাদী দমন অপারেশনের গতি বেড়েছে। পাল্টা জবাব দিচ্ছে কিষেণজির দল। বছরের শুরুতে বিজাপুরের কুটরুতে আইইডি বিস্ফোরণে বাহিনীর গাড়ি উড়িয়ে দেয় মাওবাদীরা। মৃত্যু হয় আট জওয়ান ও এক গাড়িচালকের। এরপর নারায়ণপুরে ফের এক আইইডি বিস্ফোরণে জখম হন দুই বিএসএফ জওয়ান। একের পর এক এহেন হামলার ঘটনায় শাহর ‘মাওবাদীমুক্ত ভারত’ গড়ার টার্গেট নিয়ে রীতিমতো প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। সোমবার রাতের এনকাউন্টার যেন তারই জবাব।