মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
ডিসেম্বরের ৭ তারিখ শুরু হয়েছিল মৃত্যুমিছিল। মাত্র দু’দিন আগে আরও দু’জনের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় বাধাল গ্রামে আতঙ্কের ছায়া নেমে এসেছে। প্রতি মুহূর্তে উৎকণ্ঠা-এই বুঝি আর কারও প্রাণ গেল! রোগের প্রাদুর্ভাবের খবর পৌঁছতেই তদন্ত শুরু করেছিল প্রশাসন। মৃত্যুর আগে অনেকেরই জ্বর, গা-ব্যথা, বমি বমি ভাব, প্রবল ঘাম এবং জ্ঞান হারানোর মতো উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। তবে ব্যাকটিরিয়া বা ভাইরাস জাতীয় কোনও সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কা উড়িয়ে দেয় প্রশাসন। গ্রামের একটি জলাধারে কীটনাশকের সন্ধান মেলায় তা ব্যবহারের অযোগ্য বলে ঘোষণা করা হয়। তবে তাতে মৃত্যু মিছিল আটকানো যায়নি। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পক্ষ থেকে মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে ১৬ সদস্যের বিশেষ টিম গঠন করা হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, কৃষি, রাসায়নিক, সার এবং জল সম্পদ মন্ত্রকের বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন সেই দলে। মঙ্গলবার সেই টিমের ১১ জন সদস্য বাধাল গ্রামে পৌঁছয়। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি তাঁরা বেশ কিছু নমুনা সংগ্রহ করেন বলে খবর।