সন্তানের স্বাস্থ্যহানির জন্য মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। ক্রমোন্নতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দায়িত্ব বৃদ্ধি। বিদ্যায় ... বিশদ
শরিফুলের মোবাইল পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, বাংলাদেশে থাকা ভাইকে নানা নথি পাঠানোর অনুরোধ করেছে সে। তা থেকেই পুলিসের অনুমান, শরিফুল বাংলাদেশের নাগরিক। এমনকী, তার কাছে ভারতের নাগরিকত্ব প্রমাণ করার মতোও কোনও নথি ছিল না। ওরলির একটি খাবারের দোকানে পরোটা কিনেছিল সে। সেখানে ডিজিটাল পেমেন্ট করে অভিযুক্ত। সেই সূত্র ধরে অভিযুক্তের থানের লোকেশনের খোঁজ পায় পুলিস। জেরায় সে স্বীকার করেছে হামলার কথা। বুধবার রাতে হামলার পর সারারাত একটি বাসস্টপে কাটিয়েছিল অভিযুক্ত। তারপর একটি ঠিকাদার সংস্থার কাছে কাজ চায়। বান্দ্রার পর ওরলি, আন্ধেরি, দাদার ঘুরে সে পৌঁছেছিল থানেতে।
এই ঘটনার রাজনৈতিক টানাপোড়েনও অব্যাহত। দেবেন্দ্র ফড়নবিশ সরকারকে কাঠগড়ায় তুলেছেন বিরোধীরা। উদ্ধব থ্যাকারে পন্থী শিবসেনা নেতারা দাবি করেছেন, তারকা থেকে সাধারণ মানুষ—নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ এই সরকার। যদিও মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী আশিস শেলার এই দাবিকে ‘ভণ্ডামি’ বলে উল্লেখ করেছেন।