সন্তানের স্বাস্থ্যহানির জন্য মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। ক্রমোন্নতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দায়িত্ব বৃদ্ধি। বিদ্যায় ... বিশদ
পূর্ণকুম্ভকে ঘিরে শুধু প্রয়াগরাজ নয়, ব্যবসায় জোয়ার এসেছে তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলিতেও। বিপুল জনসমাগমের কারণে সবথেকে বেশি লাভবান হয়েছে পর্যটন, পরিবহণ, স্বাস্থ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্র। এছাড়া বিভিন্ন জিনিসপত্রের চাহিদাও তুঙ্গে। এতে মুখে হাসি ফুটেছে খুচরো ব্যবসায়ীদের। এনএলবি সার্ভিসেস নামে একটি গ্লোবাল টেকনোলজি সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ধর্মীয় আয়োজনকে কেন্দ্র করে বিপুল জনসমাগম স্থানীয় অর্থনীতিতে ঢেউ এনেছে। মেলার পরিকাঠামো, আয়োজন, নিরাপত্তা পরিষেবা, স্থানীয় ব্যবসা, পর্যটন, বিনোদনের মতো ক্ষেত্রগুলিতে জোয়ার এসেছে। ফলে সংগঠিত ও অসংগঠিত উভয় ক্ষেত্রে তৈরি হচ্ছে কর্মসংস্থান। সবথেকে বেশি কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা পর্যটন ক্ষেত্রে। হোটেলের কর্মী, ট্যুর গাইড, কুলি, ট্রাভেল কনসালট্যান্টের মতো কাজে লোকজনের চাহিদা তুঙ্গে। এখানেই প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে অনুমান। এছাড়া পরিবহণ ও লজিস্টিক্স সেক্টরে গাড়ির চালক, জিনিসপত্রের জোগানদার, ক্যুরিয়ার কর্মী ইত্যাদি কাজে লোকজনের ভালো চাহিদা রয়েছে। এক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সংখ্যা তিন লক্ষ হতে পারে।
মেলার ৪ হাজার হেক্টর ও তার চারপাশের এলাকা জুড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য অস্থায়ী মেডিক্যাল ক্যাম্প। সেখানেও নার্সিং, প্যারামেডিক্যাল সহ নানা কাজে দেড় লক্ষের মতো কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি, খুচরো ব্যবসার মতো ক্ষেত্রে বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ এসেছে।