দিল্লির ভোটে প্রতিশ্রুতির বন্যা! কয়েকদিন আগেই কংগ্রেস ঘোষণা করেছিল ক্ষমতায় এলে তারা রাজধানীর প্রত্যেক মহিলাকে আড়াই হাজার টাকা করে ভাতা দেবে। এবার আরও কয়েক কদম এগিয়ে হাত শিবির জানিয়েছে, রাজধানীর বাসিন্দারের মাসে ৫০০ টাকায় একটি করে গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়া হবে।
দুটো রাস্তা। সমান্তরাল। কিন্তু একটা থেকে অন্য রাস্তায় যাওয়ার শর্টকাট নেই। চার মাথার মোড় ঘুরে যাওয়া ছাড়া কোনও উপায় নেই। প্রয়াগরাজে গঙ্গাতীরে সুবিশাল কুম্ভমেলার প্রতিটি সেক্টরের একই ছবি। ভিড়ে ঠাসা রাস্তায় অটো-টোটো কিছুই চলছে না।
১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট দেশের প্রকৃত স্বাধীনতা দিবস নয়—এমনই মন্তব্য করে বিতর্ক জড়িয়েছেন সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত। তার প্রেক্ষিতেই এবার আরএসএস প্রধানকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ বলে আক্রমণ করলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী।
বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন নিয়ে অবশেষে বোধোদয় মোদি সরকারের! রেলযাত্রীদের উপর অযথা বাড়তি চাপ দেওয়া চলবে না—প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের এই নির্দেশে কার্যত রাজধানী এক্সপ্রেসের ভাড়াতেই বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন চালানোর তোড়জোড় শুরু করছে রেলমন্ত্রক।
চীনের নাম করলেন না বটে। তবে চীন সীমান্ত যে এখনও ভারতের মাথাব্যাথার কারণ, তা বুঝিয়ে দিলেন সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী। বুধবার ৭৭তম সেনাদিবসের অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, উত্তরের সীমান্ত এখনও স্পর্শকাতর, তবে স্থিতিশীল।
ফের চালু হচ্ছে ইসলামাবাদ ও প্যারিসের মধ্যে বিমান পরিষেবা। বহু প্রতিক্ষিত এই পরিষেবা নিয়ে ঢালাও প্রচার করছে পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স। কিন্তু, বাধ সেধেছে সেই সংক্রান্ত বিজ্ঞাপনই!
১ থেকে এক লাফে ১০০! কৃষক নেতা জগজিৎসিং দাল্লেওয়ালের সঙ্গেই আমরণ অনশন শুরু করলেন আরও ১১১ জন আন্দোলনকারী কৃষক। বুধবার থেকে পাঞ্জাব, হরিয়ানার সীমানা এলাকা খানাউরিতেই আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করেছেন তাঁরা।
বিধানসভা ভোটের আগে মোদি সরকারের কোপে দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। দিল্লিতে আবগারি দুর্নীতি মামলায় আপ সুপ্রিমোর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। অর্থাৎ তাঁর বিরুদ্ধে ওই দুর্নীতির অভিযোগে আর্থিক তছরুপ মামলায় আইনি প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারবে ইডি।
স্ত্রীর শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে হঠাৎ সমস্যায় মানসিক চিন্তা ও উদ্বেগ। কাজকর্ম কমবেশি এগবে। অতিরিক্ত পরিশ্রমে ... বিশদ
নয়াদিল্লি: আর মাত্র ৩৩ বছর। অর্থাৎ হাতে সময় মেরেকেটে এক প্রজন্মের। ‘বার্ধক্যের গ্রাসে’ পড়তে চলেছে ভারতের জনসংখ্যা। অর্থাৎ জনসংখ্যায় বয়স্কদের অনুপাত বাড়বে। এই মুহূর্তে উন্নত অর্থনীতির দেশগুলি ঠিক এই সমস্যার মুখে পড়েছে। ঘটনাচক্রে, উচ্চ উপার্জনের দেশগুলির তুলনায় বর্তমানে ভারতের মাথাপিছু জিডিপি মাত্র ১৮ শতাংশ। অর্থাৎ, ‘বুড়ো’ হওয়ার আগেই ‘ধনী’ হতে হলে ভারতের হাতে আর বিশেষ সময় নেই! এই সতর্কতা দেওয়া হয়েছে ম্যাককিনসে-র জনসংখ্যা বিষয়ক একটি রিপোর্টে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, বর্তমানে ভারতের প্রজনন হার মহিলা পিছু ১.৯৮টি শিশু। এটি রিপ্লেসমেন্ট রেট বা পরিবর্ত-হার (২.১ শতাংশ) এর থেকে কম। সেই সূত্রেই রাষ্ট্রসঙ্ঘের অনুমান, ২০৬১ সালে ভারতের জনসংখ্যা শিখরে (১৭০ কোটি) পৌঁছবে। তারপর থেকে জনসংখ্যা কমতে শুরু করবে। ম্যাককিনসে রিপোর্টে দাবি, জনসংখ্যায় এই পরিবর্তনের ফলে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার শ্লথ হবে। এর কারণ, বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়বে। বর্তমানে দেশে ১০ জন কর্মক্ষম ব্যক্তি থাকলে একজন করে প্রবীণ নাগরিক রয়েছেন। ২০৫০ সালে বয়স্ক নাগরিক পিছু কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা কমে হবে ৪.৬। ২১০০ সালে তা আরও কমে হবে মাত্র ১.৯। এই মুহূর্তে জাপানে প্রায় একইরকম পরিস্থিতি। এর ফলে সরকার ও পরিবারের উপর আর্থিক চাপ বাড়বে। রিপোর্টটিতে বলা হয়েছে, ভবিষ্যৎ ভারতের এই আর্থিক চাপ কমাতে হলে মহিলাদের আরও বেশি করে কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করতে হবে। বর্তমানে ভারতের ২০ থেকে ৪৯ বছর বয়সি মহিলাদের মাত্র ২৯ শতাংশ কর্মক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত। অন্য ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির দেশগুলিতে এই হার ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, বর্তমানে ভারতের প্রজনন হার মহিলা পিছু ১.৯৮টি শিশু। এটি রিপ্লেসমেন্ট রেট বা পরিবর্ত-হার (২.১ শতাংশ) এর থেকে কম। সেই সূত্রেই রাষ্ট্রসঙ্ঘের অনুমান, ২০৬১ সালে ভারতের জনসংখ্যা শিখরে (১৭০ কোটি) পৌঁছবে। তারপর থেকে জনসংখ্যা কমতে শুরু করবে। ম্যাককিনসে রিপোর্টে দাবি, জনসংখ্যায় এই পরিবর্তনের ফলে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার শ্লথ হবে। এর কারণ, বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়বে। বর্তমানে দেশে ১০ জন কর্মক্ষম ব্যক্তি থাকলে একজন করে প্রবীণ নাগরিক রয়েছেন। ২০৫০ সালে বয়স্ক নাগরিক পিছু কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা কমে হবে ৪.৬। ২১০০ সালে তা আরও কমে হবে মাত্র ১.৯। এই মুহূর্তে জাপানে প্রায় একইরকম পরিস্থিতি। এর ফলে সরকার ও পরিবারের উপর আর্থিক চাপ বাড়বে। রিপোর্টটিতে বলা হয়েছে, ভবিষ্যৎ ভারতের এই আর্থিক চাপ কমাতে হলে মহিলাদের আরও বেশি করে কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করতে হবে। বর্তমানে ভারতের ২০ থেকে ৪৯ বছর বয়সি মহিলাদের মাত্র ২৯ শতাংশ কর্মক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত। অন্য ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির দেশগুলিতে এই হার ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ।
