অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
১৯৬১ সালে তৈরি কনডাক্ট অব ইলেকশন রুলস-এর ৯৩ (২এ) নম্বর বিধিতে বলা ছিল, নির্বাচন সংক্রান্ত ‘সব নথি’ জনসমক্ষে আনতে হবে। নির্বাচন কমিশনের সুপারিশ মেনে তা সংশোধন করেছে আইন মন্ত্রক। সংশোধনের পর সেখানে বলা হয়েছে, ‘সুনির্দিষ্ট’ কিছু নথিই জনগণের জন্য প্রকাশ্যে থাকবে। অর্থাৎ সাধারণ মানুষ আর নির্বাচন সংক্রান্ত সব নথি দেখতে পাবেন না। ‘কাগুজে’ তথ্য আগের মতো দেখতে পাওয়া গেলেও বৈদ্যুতিন নথির উপরে ‘কোপ’ পড়তে চলেছে। অথচ নির্বাচনী স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সেগুলি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
সাম্প্রতিককালে মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের সময় ভোটদানের হার রাতারাতি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রশ্ন তুলেছিলেন প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচনী কমিশনার এস ওয়াই কুরেশি স্বয়ং। এই ঘটনায় কারচুপির অভিযোগ তুলেছিল কংগ্রেস। কিন্তু নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দেয়, ভোটদানের হারে কারচুপি করা সম্ভব নয়। বিকেল পাঁচটা আর রাতের চূড়ান্ত ভোটদানের হারের মধ্যে পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক। ফলে এই নিয়ে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, তা ভিত্তিহীন।