অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
শ্রমিক। ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা ওই দম্পতি ভারুচের শিল্পাঞ্চলে কর্মরত। ধৃত অভিযুক্ত নির্যাতিতার বাবার সহকর্মী ছিল।
১৬ ডিসেম্বর ভারুচে ঝুপড়ির সামনেই খেলছিল ওই বালিকা। সেখান থেকে অপহরণ করে তাকে ঝোপের মধ্যে নিয়ে যায় অভিযুক্ত। অভিযোগ, সেখানেই ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে চম্পট দেয় ওই ব্যক্তি। ঘটনার পরের দিন তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। এদিকে নির্যাতিতাকে গুরুতর জখম অবস্থায় প্রথমে আঙ্কলেশ্বরের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরে স্থানান্তরিত করা হয় ভদোদরার একটি হাসপাতালে। সোমবার সন্ধ্যায় সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। হাসপাতালের আরএমও ডাঃ হীতেন্দ্র চৌহান বলেন, ‘প্রথমে দুপুর দু’টো নাগাদ হৃদরোগে আক্রান্ত হয় ওই নাবালিকা। পরে
৫টা ১৫ নাগাদ আরও একবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়। চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে সন্ধ্যা ৬ টা ১৫ নাগাদ তার মৃত্যু হয়।’
গত সপ্তাহে হাসপাতালে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন ঝাড়খণ্ডের মন্ত্রী দীপিকা পান্ডে সিং। নাবালিকার অভিভাবকদের হাতে চার লক্ষ টাকার চেক তুলে দেন কংগ্রেস নেত্রী। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন গুজরাতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রুশিকেশ প্যাটেল। তাঁর দাবি, ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধ নিয়ে রাজনীতি করছে কংগ্রেস।