সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, জে জে হাসপাতালের ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ ডাঃ জেবা খানের সাক্ষ্যের সময়েই বিষয়টি সামনে আসে। ২০১২ সালে উনিই সংশ্লিষ্ট হাড়গুলি পরীক্ষা করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, ওই হাড়গুলি মানুষের। এর আগে সরকারি আইনজীবী শিনা বোরার দেহাবশেষ খোঁজার জন্য বাড়তি সময় চেয়েছিলেন। কিন্তু, শিনার হাড়গোড় খুঁজে না পাওয়ায় সরকারি আইনজীবী জানান, এক্ষেত্রে ডাঃ খানের সাক্ষ্যকে প্রমাণ হিসেবে ধরে নিয়েই মামলা এগতে পারে। এমন পদক্ষেপ স্বভাবতই খুনের মামলাকে ‘দুর্বল’ করে দিতে পারে। তবে, অভিযুক্ত পক্ষ থেকে এই বিষয়ে কোনও আপত্তি করা হয়নি।
সিবিআইয়ের অভিযোগ, ২০১২ সালে শিনাকে গলা টিপে খুন করেন তাঁর মা ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়, তাঁর প্রাক্তন স্বামী সঞ্জীব খান্না এবং গাড়ির চালক শ্যামবর রাই। অভিযোগ, এরপর শিনার দেহ পেন গ্রামে নিয়ে গিয়ে কবর দেওয়া হয়। ২০১৫ সালে চালক শ্যামবরকে গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত এই খুনের ঘটনাটি জানাজানি হয়নি। ২০১৫ সালে খার পুলিস পেনের সংশ্লিষ্ট স্থান থেকে কিছু দেহাবশেষ উদ্ধার করে। সেগুলি ২০১২ সালে উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরই কি না, তা পরীক্ষার জন্য নয়াদিল্লির এইমসে পাঠানো হয়। সিবিআইয়ের দাবি, দেহাবশেষগুলি শিনারই। কিন্তু, ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়ের আইনজীবী রঞ্জিত সাঙ্গলের দাবি, ২০১২ এবং ২০১৫ সালে পাওয়া দেহাবশেষ একই ব্যক্তির নয়। আর এখন, হাড়গুলিই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।