জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
২০২২ সালের অক্টোবর মাসে তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরির জন্য আদানি শিল্প গোষ্ঠীকে ‘লেটার অব ইন্টেন্ট’ দেয় রাজ্য সরকার। এই প্রকল্পের জন্য আগে যে টেন্ডার ডাকা হয়েছিল, তার মাধ্যমে আদানিকে বন্দর নির্মাণ প্রকল্পের বরাত দেওয়া হয়। রাজ্য সরকার লেটার অব ইন্টেন্ট দেওয়ার পর কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় ছাড়পত্রের প্রক্রিয়া শুরু হয়। কিন্তু আদানি গোষ্ঠী প্রকল্পটি রূপায়ণ নিয়ে বিশেষ অগ্রসর হয়নি। এই প্রকল্পে ১৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হওয়ার কথা।
মুখ্যমন্ত্রী এদিন তাজপুর প্রসঙ্গে যা বলেছেন, তা থেকে এটা পরিষ্কার যে, আদানিরা আগ্রহ হারালেও এই প্রকল্প রূপায়ণ করতে রাজ্য সরকার খুবই আগ্রহী। তাজপুর নিয়ে প্রথম যে টেন্ডার ডাকা হয়েছিল, তাতে আরও একটি বড় শিল্প গোষ্ঠী অংশ নিয়েছিল। তাজপুর বন্দরকে কেন্দ্র করে বড় ধরনের শিল্পায়ন হবে রাজ্যে। এই লক্ষ্যে রাজ্য সরকার যে এগতে চাইছে, তার ইঙ্গিত দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যে শিল্প স্থাপনের জন্য ৬টি নতুন করিডর হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। এর মধ্যে একটি করিডর হবে পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর থেকে তাজপুর পর্যন্ত। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, রাজ্যে প্রচুর বিনিয়োগ আসছে। শুধু রঘুনাথপুরে ৭২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হবে। সদ্যসমাপ্ত বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে ৪ লক্ষ ৪০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছে। এর মধ্যে ১৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে এদিনই অনুমোদন দিয়েছে সরকার।