জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
এদিন রাজ্যের অচিরাচরিত ও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি দপ্তরের মন্ত্রী গোলাম রব্বানি বলেন, এরাজ্যে যে বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয়, তার ২০ শতাংশ যাতে অচিরাচরিত ক্ষেত্র থেকে আসে, তার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে রাজ্য সরকার। তা যে বাস্তবে সম্ভব, এবং তা পূরণ করতে কৌশলগত পদক্ষেপ করা হচ্ছে, সেই দাবি করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, পুরুলিয়ার ৯০০ মেগাওয়াট পাম্প স্টেরেজ প্রকল্প তেমনই একটি পদক্ষেপ।
বিভাগীয় সচিব বরুণ রায় বলেন, অচিরাচরিত শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহার জনপ্রিয় করতে গেলে উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনার দরকার। সৌরবিদ্যুৎ এবং বায়ুশক্তিকে এবং বায়োমাসকে একযোগে কাজে লগিয়ে কীভাবে হাইব্রিড পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়, সেই বিষয়েও এগতে হবে। তাঁর কথায়, বর্তমানে গ্রামে গ্রামে জলসেচে যে পাম্পগুলি চলে, সেখানে হয় গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে, অথবা পেট্রলিয়ামের মতো জ্বালানি ব্যবহার করা হয়। আমরা এগুলিকে সৌরবিদ্যুৎ চালিত পাম্পে পরিণত করার চেষ্টা করছি। এই বিষয়ে সেচ, কৃষি এবং জলসম্পদ দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা চলছে। সচিব আরও জানিয়েছেন, তাঁরা মিড ডে মিলে রান্নার গ্যাসের বদলে সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়াতে চান। তিনি বলেন, স্কুলের ছাদে সোলার প্যানেল ব্যবহার করে কীভাবে জ্বালানির জোগান দেওয়া যায়, সেই বিষয়ে পদক্ষেপ করা হবে। শীঘ্রই এই সংক্রান্ত সরকারি ঘোষণারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, জৈব বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে চান তাঁরা। তাঁর দাবি, এরাজ্যে এই বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রভূত সম্ভাবনা আছে। এক্ষেত্রে বেঙ্গল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে চান তাঁরা।