জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
অতীতে ভাষা দিবসে দুই বাংলা এক হয়ে যেত। ২১ ফেব্রুয়ারি কিছু সময়ের জন্য খুলে দেওয়া হতো দু’দেশের গেট। দুই বাংলার মানুষ শুভেচ্ছা বিনিময় করতেন। একটাই মঞ্চ হতো। সেখানে ভারত ও বাংলাদেশের অতিথিরা উপস্থিত থাকতেন। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে গত কয়েক বছর ভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে সেই ছবি দেখা যায়নি। দু’দেশের পক্ষ থেকে আলাদা আলাদা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো। দু’দেশের কয়েকজন অতিথি জিরো পয়েন্টে শহিদ বেদিতে মাল্যদান করলেও সাধারণ মানুষকে যেতে দেওয়া হতো না। কড়াকড়ির বাঁধনে তখনই ভাষা দিবসের জৌলুস কিছুটা কমেছিল। এবছর পুরোটাই হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা।
বনগাঁ শহরে পালিত হবে অমর একুশে। বনগাঁ পুরসভার উদ্যোগে ভাষা দিবস উপলক্ষ্যে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। ভাষা শহিদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানাবেন বিশিষ্টরা। এ বিষয়ে বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল শেঠ বলেন, ‘সীমান্তে বর্তমান পরিস্থিতিতে কোনও অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়। তবে আমরা শহরে ভাষা দিবস পালন করব।’ বনগাঁ পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ প্রসেনজিৎ ঘোষ বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সীমান্তে ভাষা দিবসের অনুষ্ঠান নিয়ে কোনও আলোচনার প্রস্তাব আসেনি। আমরা নিজেরাই দিনটি উদযাপন করব।’ ফাইল চিত্র