মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
প্রসঙ্গত, গত আগস্ট মাস থেকেই উত্তপ্ত বাংলাদেশ। এই আবহে পশ্চিমবঙ্গে পুলিসের সক্রিয়তার জেরে একাধিক জঙ্গি গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেছে। কোথাও আত্মীয়েরর বাড়িতে তো কোথাও হোটেলে, আবার কোথাও কোথাও বাড়ি ভাড়া নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছিল জঙ্গিরা। কিছুদিন আগেই মুর্শিদাবাদের নওদা থেকে এবিটি জঙ্গি সাজিবুল ইসলাম ও মোস্তাকিম শেখকে গ্রেপ্তার করে বেঙ্গল এসটিএফ। আবার মাসখানেক আগে পাকিস্তানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সন্দেহভাজন জঙ্গি জাভেদ মুন্সি গ্রেপ্তার হয় দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ে। সেখানে হাসপাতাল মোড়ে তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে ছিল আস্তানা গেড়েছিল। এরাজ্যে পুলিস সক্রিয় বলেই এই জঙ্গিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছে বলে আগেই জানিয়েছেন মমতা। তা সত্ত্বেও সীমান্ত সমস্যা নিয়ে এদিন কথা বলতে গিয়ে পুলিসকে নজরদারি বৃদ্ধির নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী।
মুর্শিদাবাদের পর মালদহ থেকেও সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী মানুষের সুরক্ষা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করতে শোনা যায় মমতাকে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওপার বাংলায় একটু সমস্যা হচ্ছে। বিএসএফ এর সঙ্গে যদি ওদের (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবি) বচসা হয় তাহলে আপনারা গ্রামের লোকেরা ওখানে যাবেন না। আমি পুলিসকে বলব মাইকিং করে আমাদের লোককে ফিরিয়ে আনবেন।’ একইসঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে এদেশের বন্ধুত্ব অক্ষত থাকবে বলেও আশা প্রকাশ করেন প্রত্যয়ী মমতা। তিনি বলেন, ‘আশা করি ওদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক হয়ে যাবে।’