মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
বাটা মজদুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক পীযূষ দাস, যিনি মহেশতলা পুরসভার কাউন্সিলারও বটে। তিনি এই যুক্তির সঙ্গে একমত নন। কয়েকদিন আগে বাটা কোম্পানির গেট মিটিংয়ে পীযূষবাবু ঘোষণা করেছিলেন, এই কমিটি যে সময় দায়িত্ব নিয়েছিল, সেখান থেকে দু’বছর বাদে নির্বাচন করা হবে। সেই হিসেবে আগামী মে মাসের আগে কোনওভাবেই ভোট হবে না। তাঁর এই জেদি মনোভাবের কারণে ব্যাপক অসন্তোষ শুরু হয়েছে শ্রমিকদের মধ্যে। ইতিমধ্যেই প্রায় এক হাজার শ্রমিকের মধ্যে সাতশো জনেরও বেশি গণস্বাক্ষর করে বাটা মজদুর ইউনিয়নের দ্রুত ভোট চেয়েছেন। সেই চিঠি তাঁরা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, বিধায়ক দুলাল দাস, পীযূষ দাস, রাজ্য শ্রমদপ্তর থেকে শুরু করে রাজ্য আইএনটিটিইউসির সভাপতি, মহেশতলার এসডিপিও এবং আইসিকে চিঠি দিয়েছেন। তাতে বলা হয়েছে, বাটা কারখানার বর্তমান পরিস্থিতি ভয়াবহ। কারখানার রাবার সেকশনে সেভাবে কাজ আসছে না। ফলে কর্মচারীরা কাজ হারানোর ভয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। নতুন করে স্থায়ী কর্মী নিয়োগ হচ্ছে না। বাটা কারখানাকে অত্যাধুনিক করে তোলার জন্য ইতিপূর্বেই মজদুর ইউনিয়নের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল কর্তৃপক্ষের। কিন্তু সেই অনুসারে কোনও কাজ হয়নি। তাই দ্রুত ভোট জরুরি। এ ব্যাপারে শ্রম দপ্তরের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন কর্মচারীরা। বাটা মজদুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক বলেন, মে মাসের আগে ভোট করা যাবে না। এ নিয়ে তিনি কোনও চিঠি পাননি বলে দাবি করেছেন।