সন্তানের স্বাস্থ্যহানির জন্য মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। ক্রমোন্নতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দায়িত্ব বৃদ্ধি। বিদ্যায় ... বিশদ
আজ, সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ শুরু হয় এই মামলার শুনানি। শুরুতেই বিচারক কী কী সাজা হতে পারে, তা ফের স্মরণ করিয়ে দেন সঞ্জয়কে। আদালতে সিবিআইয়ের আইনজীবী তার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান। অন্যদিকে, সঞ্জয়ের আইনজীবী তদন্তের গাফিলতি তুলে ধরেন। দাবি করেন, এটি বিরল থেকে বিরলতম ঘটনা নয়। এর স্বপক্ষে তিনি সুপ্রিম কোর্টের মোট চারটি নথি পেশ করেন। আবেদন করেন, ফাঁসির সাজার পরিবর্তে সঞ্জয়কে আজীবন কারবাস দেওয়া হোক।
গত বছর ৯ আগস্ট আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের প্রতিবাদে শহর কলকাতা সহ গোটা দেশই উত্তাল হয়ে ওঠে। ঘটনার তদন্ত নেমে কলকাতা পুলিস গ্রেপ্তার করে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয়কে। পরে হাইকোটের নির্দেশে মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে সিবিআই। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পেশ করা হয় চার্জশিট। শিয়ালদহ কোর্টের রুদ্ধ এজলাসে চলে শুনানি। সাক্ষ্য দেন মোট ৫০জন। সিবিআইয়ের কৌঁসুলি পার্থসারথি দত্ত ধৃতের সর্বোচ্চ সাজার দাবি জানান আদালতে। সঞ্জয়ের তরফে লিগ্যাল এইড থেকে নিযুক্ত আইনজীবী তদন্তে গাফিলতির কিছু বিষয় তুলে ধরেন। সওয়াল শেষ হয় গত ৯ জানুয়ারি। এরপর ১৮ জানুয়ারি সঞ্জয়কে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয় আজ, সোমবার রায় ঘোষণা করা হবে।