স্ত্রীর শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে হঠাৎ সমস্যায় মানসিক চিন্তা ও উদ্বেগ। কাজকর্ম কমবেশি এগবে। অতিরিক্ত পরিশ্রমে ... বিশদ
রাজ্যে ছেলেমেয়েদের খেলাধুলোয় উৎসাহ দিতেই এই পদক্ষেপ নিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এই সিদ্ধান্ত দ্রুত কার্যকর করার জন্য পদক্ষেপ শুরু হয়েছে বলে খবর।
রাজ্য সরকার খেলাধুলোর প্রসারে বিভিন্ন জেলায় গড়ে তুলেছে অ্যাকাডেমি। ক্রীড়া ক্ষেত্রে উন্নত দেশের ধাঁচে সেখানে কোচিং দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন পুলিস মিটে রাজ্য পুলিসের কর্মীরা যাতে পদক জেতেন তাই উন্নত পরিকাঠামো গড়ছে রাজ্য সরকার। বাংলা থেকে ছেলেমেয়েরা ওলিম্পিকসে যাতে অংশ নিতে পারেন, এটাকেই পাখির চোখ করেছে রাজ্য প্রশাসন। কর্তাদের নজরে এসেছে অনেকে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক স্তরে পদক জিতেও চাকরি পান না। পেট চালাতে খেলাধুলো ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যেতে বাধ্য হন তাঁরা। তাই রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নেয় আন্তর্জাতিক, জাতীয় বা রাজ্য স্তরেও ভালো খেলাধুলো করলে পুলিসের উঁচুপদে চাকরি মিলবে। এরপরই পুলিস কর্তারা খোঁজ নিয়ে দেখেন—স্পোর্টস কোটায় সরাসরি ডিএসপি, ইনসপেক্টর ও এএসআই নিয়োগের ব্যবস্থা রয়েছে ভিন রাজ্যে। সেসব জায়গায় কীভাবে তা করা হয়েছে, সেই সংক্রান্ত নথিপত্র পরীক্ষা করেন দেখেছেন আধিকারিকরা। তারপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, স্পোর্টস কোটায় চাকরির ক্ষেত্রে তিনটি ভাগ থাকবে। ওলিম্পিকসে বাংলার কেউ পদক জিতলেই তাঁকে ডিএসপির চাকরি দেওয়া হবে।কিন্তু ইনসপেক্টর বা এএসআই পদে রাজ্য পুলিসে সরাসরি নিয়োগ হয় না। তাই নিয়মটা পাল্টানো হচ্ছে। একইসঙ্গে ডিএসপি, ইনসপেক্টর বা এসআই পদ পেতে ন্যূনতম স্নাতক হতে হয়। সিদ্ধান্ত হয়েছে এক্ষেত্রে যাঁরা স্নাতক নন, চাকরি পাওয়ার দশ বছরের মধ্যে তাঁদের গ্রাজুয়েট হতে হবে।