প্রসবকালীন চিকিৎসার খরচ ৬ লক্ষ টাকা! তার মধ্যে চিকিৎসকদের বিল ৪ লক্ষ! এমন একটি খবর ঘিরে শোরগোল পড়েছে বিধানসভার অন্দরে। পশ্চিমবঙ্গে বিধায়কদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিল জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণভাবে কোনও ঊর্ধ্বসীমা নির্দিষ্ট করা নেই।
লস্কর-ই-তোইবার কয়েকজন হ্যান্ডলারকে ‘রিসিভ’ করতেই ক্যানিংয়ে ঘাঁটি গেড়েছিল কাশ্মীরি জঙ্গি জাভেদ আহমেদ মুন্সি। খুলনা ও বাগেরহাটের আশ্রয়স্থল থেকে সুন্দরবনের অপেক্ষাকৃত অরক্ষিত জলপথ ধরে ওই হ্যান্ডলারদের একজনকে ‘নিরাপদে’ ভারতে নিয়ে আসার দায়িত্ব বর্তেছিল বর্ষীয়ান জাভেদের উপর।
আচার্য সি ভি আনন্দ বোসের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সংঘাতের মধ্যেই যাদবপুরে সমাবর্তন শেষ হল। অনুপস্থিত আচার্যের চেয়ার ফাঁকা রেখেই চলল অনুষ্ঠান। প্রথা মেনে মঙ্গলবার সকালে প্রথমে কোর্ট বৈঠক হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে।
দেশজুড়ে বেকারত্ব সমস্যা মাথাচাড়া দিচ্ছে। সরকারি সংস্থায় চাকরি নেই, বেসরকারি সংস্থায় কাজ হারানোর পরিসংখ্যান বাড়ছে। বেকারত্ব নিয়ে বিভিন্ন সমীক্ষায় মোদি সরকারের ব্যার্থতাকে সামনে এনেছে। এই অবস্থায় বাংলার এক প্রতিষ্ঠান নজির সৃষ্টি করছে।
এবার ছাত্রছাত্রীদের জন্য তুলনামূলক কম খরচে খাতা বিক্রি করবে রাজ্য সরকার। এর জন্য উদ্যোগ নিয়েছে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প দপ্তর। তিন রকমের খাতা আপাতত আনছে তারা। সেগুলির নাম দেওয়া হয়েছে ‘শিক্ষাসাথী’।
অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পেট পুজোর আসরে এখনও শীর্ষস্থান দখলে রেখে দিয়েছে বিরিয়ানি। ২০২৪ সালের রেস্তরাঁর ব্যবসার হাল হকিকত দেখে এই দাবি ফুড ডেলিভারি সংস্থা সুইগি’র। সংস্থার বক্তব্য, সারা বছর জয়জয়কার শুধু চিকেনের হরেক পদের। আর নিরামিষ খাবার হিসেবে খাবারের দুনিয়ার আলো কেড়ে নিয়েছে দক্ষিণী পদ দোসা।
ভারতজুড়ে সাধারণ মানুষ সবথেকে বেশি কোন খাবারটি অর্ডার দিলেন তার উপর ভিত্তি করে প্রতিবছর রিপোর্ট প্রকাশ করে এই সংস্থা। সেই রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, গত কয়েক বছর ধরেই শীর্ষে রয়েছে চিকেন বিরিয়ানি। এই জনপ্রিয় পদটির চাহিদা কেমন? তার আন্দাজ দিতে রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই সংস্থার মাধ্যমে অনলাইনে বিরিয়ানির অর্ডার গিয়েছে আট কোটি ৩০ বার। নিরামিষ খাবার হিসেবে দোসার অর্ডার হয়েছে দু’কোটি ৩০ লক্ষ। পাশাপাশি এই বছর ইডলির অর্ডার এসেছে সাত কোটি ৮০ লক্ষ। সকালবেলায় এটির সবথেকে বেশি অর্ডার এসেছে। গভীর রাতে আসা অর্ডারের ক্ষেত্রে এগিয়ে চিকেন বার্গার। দেশের ১৮ লক্ষেরও বেশি মানুষ এই খাবার অর্ডার দিয়েছেন রাত ১২টা থেকে দু’টো পর্যন্ত।
এর পাশাপাশি জানা গিয়েছে আরও তথ্য। হোটেল বা রেস্তরাঁয় খাবার অর্ডার করার সবথেকে ভালো সময় কি? সংস্থাটির বক্তব্য, নৈশভোজ বা ডিনারের ক্ষেত্রেই অর্ডার সবথেকে বেশি এসেছে চলতি বছরে। সাড়ে ২১ কোটি অর্ডার এসেছে রাত্রিবেলায়। দুপুরের খাবার বা লাঞ্চের তুলনায় তা ২৯ শতাংশ বেশি। স্ন্যাক্স বা মুখরোচক খাবার হিসেবে সব থেকে বেশি অর্ডার এসেছে চিকেন রোলের। এক বছরে ২৫ লক্ষ চিকেন রোলের অর্ডার হয়েছে সুইগির মাধ্যমে। জনপ্রিয়তায় পিছিয়ে নেই চিকেন মোমো এবং আলু ভাজা। আর মিষ্টি মুখের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি জনপ্রিয় রসমালাই এবং আতা-আইসক্রিম। তালিকায় রয়েছে চকো চিপস, রোস্টেড আমন্ড বা স্টবেরিও। এত কিছু খাবারের মধ্যে কলকাতাকে সবথেকে বেশি আকর্ষণ করেছে কোন খাবার? নিরামিষ খাবারের তালিকায় কচুরি। আমিষ খাবারে শীর্ষে চিকেন ও মাটন বিরিয়ানি। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়েছে চিকেন ফ্রাই। যোগ্যসঙ্গত করেছে চিকেন মোমো।
বড়দিনের উৎসবের সময় সংস্থার এই রিপোর্ট পড়ে খিদে বেড়ে গিয়েছে বলে দাবি অনেকের। দেদার অর্ডার করছেন সবাই। ফলে বিরিয়ানি-রোল-কেক-মোমো-দোসা-ফ্রাই খেয়ে ২৫ ডিসেম্বর গোটা দিন পেট প্রায় জয়ঢাক।
ভারতজুড়ে সাধারণ মানুষ সবথেকে বেশি কোন খাবারটি অর্ডার দিলেন তার উপর ভিত্তি করে প্রতিবছর রিপোর্ট প্রকাশ করে এই সংস্থা। সেই রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, গত কয়েক বছর ধরেই শীর্ষে রয়েছে চিকেন বিরিয়ানি। এই জনপ্রিয় পদটির চাহিদা কেমন? তার আন্দাজ দিতে রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই সংস্থার মাধ্যমে অনলাইনে বিরিয়ানির অর্ডার গিয়েছে আট কোটি ৩০ বার। নিরামিষ খাবার হিসেবে দোসার অর্ডার হয়েছে দু’কোটি ৩০ লক্ষ। পাশাপাশি এই বছর ইডলির অর্ডার এসেছে সাত কোটি ৮০ লক্ষ। সকালবেলায় এটির সবথেকে বেশি অর্ডার এসেছে। গভীর রাতে আসা অর্ডারের ক্ষেত্রে এগিয়ে চিকেন বার্গার। দেশের ১৮ লক্ষেরও বেশি মানুষ এই খাবার অর্ডার দিয়েছেন রাত ১২টা থেকে দু’টো পর্যন্ত।
এর পাশাপাশি জানা গিয়েছে আরও তথ্য। হোটেল বা রেস্তরাঁয় খাবার অর্ডার করার সবথেকে ভালো সময় কি? সংস্থাটির বক্তব্য, নৈশভোজ বা ডিনারের ক্ষেত্রেই অর্ডার সবথেকে বেশি এসেছে চলতি বছরে। সাড়ে ২১ কোটি অর্ডার এসেছে রাত্রিবেলায়। দুপুরের খাবার বা লাঞ্চের তুলনায় তা ২৯ শতাংশ বেশি। স্ন্যাক্স বা মুখরোচক খাবার হিসেবে সব থেকে বেশি অর্ডার এসেছে চিকেন রোলের। এক বছরে ২৫ লক্ষ চিকেন রোলের অর্ডার হয়েছে সুইগির মাধ্যমে। জনপ্রিয়তায় পিছিয়ে নেই চিকেন মোমো এবং আলু ভাজা। আর মিষ্টি মুখের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি জনপ্রিয় রসমালাই এবং আতা-আইসক্রিম। তালিকায় রয়েছে চকো চিপস, রোস্টেড আমন্ড বা স্টবেরিও। এত কিছু খাবারের মধ্যে কলকাতাকে সবথেকে বেশি আকর্ষণ করেছে কোন খাবার? নিরামিষ খাবারের তালিকায় কচুরি। আমিষ খাবারে শীর্ষে চিকেন ও মাটন বিরিয়ানি। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়েছে চিকেন ফ্রাই। যোগ্যসঙ্গত করেছে চিকেন মোমো।
বড়দিনের উৎসবের সময় সংস্থার এই রিপোর্ট পড়ে খিদে বেড়ে গিয়েছে বলে দাবি অনেকের। দেদার অর্ডার করছেন সবাই। ফলে বিরিয়ানি-রোল-কেক-মোমো-দোসা-ফ্রাই খেয়ে ২৫ ডিসেম্বর গোটা দিন পেট প্রায় জয়ঢাক।
