সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বিগত কয়েক মাস ধরেই বহিরগাছি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান সসুমিত রায় এবং তাঁর ছেলে সৌভিক রায়কে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হেনস্থার অভিযোগ উঠছিল তৃণমূলের যুব অঞ্চল সভাপতি তারক ঘোষ এবং তার দলবলের বিরুদ্ধে। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, তারকের বিরুদ্ধে এর আগে বিভিন্ন আর্থিক প্রতারণার এবং এলাকার আদি তৃণমূল কর্মীদের উপর ভয় দেখানোর অভিযোগ উঠছিল। গত বৃহস্পতিবার রাতে বহিরগাছি বাজার এলাকায় প্রাক্তন প্রধানের ছেলে সৌভিক রায়ের প্রসাধনী সামগ্রীর দোকানে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। সৌভিককে মারধরও করা হয়। সেই রাতেই ধানতলা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সৌভিক রায়ের মা সবিতা রায়। বৃহস্পতিবারই বহিরগাছি এলাকা থেকে ভাঙচুরের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত যুবনেতার দুই অনুগামী শুভেন্দু বিশ্বাস ও সায়ন ঘোষকে গ্রেপ্তার করে ধানতলা থানার পুলিস। শুক্রবার সকালে রানাঘাট মহকুমা আদালত চত্বর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মূল অভিযুক্ত তারক ঘোষকে। গ্রেপ্তার হওয়ার আগে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তারক বলেন, রাজনৈতিকভাবে এঁটে উঠতে না পেরে রানাঘাট ২ ব্লকের প্রাক্তন তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি তথা বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্য ফিরোজ আলি মণ্ডল ও তাঁর অনুগামীরা আমাকে খুন করার চক্রান্ত করছে। বিষয়টি পুলিসকে জানিয়েছি। পাল্টা ফিরোজ আলি মণ্ডলের দাবি, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ আনা হয়েছে।