জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
বারাসতের টাকি রোডে অবস্থিত পূর্ব বারাসত আদর্শ বিদ্যাপীঠের যথেষ্ট সুনাম আছে। পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় তিন হাজার পড়ুয়া রয়েছে স্কুলে। ছাত্রছাত্রীদের একটু আলাদা রকম অনুভূতি দিতে ‘ফুড ফেস্টিভ্যাল’ হয়েছিল স্কুলে। এর জন্য ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহ জুগিয়েছিলেন শিক্ষক, শিক্ষিকারা।
সেই মতো স্কুলের মাঠজুড়ে তৈরি হয় প্যাণ্ডেল। ছিল মোট ৩৭টি খাবারের স্টল। পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা নিজের অর্থ বিনিয়োগ করে বাড়ি থেকেই রকমারি খাবার বানিয়ে আনে। একাদশের দেবস্মিতা সরকার, সুহৃতা কর্মকার বানিয়েছিল ফুচকার পাপড়িচাট, দই ফুচকা। আর নবম শ্রেণির শুভ সাহা বানিয়েছিল চা-কফি। দশম শ্রেণির অনামিকা পাল, পল্লবী ঘোষ এনেছিল চিকেন মাঞ্চুরিয়ান, চিকেন পকোড়া। কেউ আবার বিরিয়ানি, ফ্রায়েড রাইস নিয়ে স্টল দেয়। মাঠ জোড়া প্যান্ডেলে আলাদা আলাদা স্টলে স্কুল ইউনিফর্ম পরা বিক্রেতারা খাবার সার্ভ করে। কুপন কাউন্টার থেকে পছন্দের খাবারের জন্য টাকা দিয়ে কুপন কাটতে হয় ক্রেতাদের। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমীর আচার্য বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী পড়ুয়াদের আত্মনির্ভর করার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ। - নিজস্ব চিত্র