সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
এই বিষয় বসিরহাট আদালতের আইনজীবী গোলাম মোস্তফা বলেন, জামসেদের স্ত্রী তাজমিরা বিবির দিদি-জামাইবাবু তাঁদের চার বছরের মেয়েকে ওই বাড়িতে রেখে নিখোঁজ হয়ে যান। এরপর শিশুকন্যাটির বয়স যখন মাত্র সাত বছর, তখন থেকেই সে মাসি-মেসোর বাদুড়িয়ার বাগজোলার বাড়িতে থাকতে শুরু করে। তখনই মেসো জামসেদ তাকে ভয় দেখিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ করে। তবে একদিন একথা স্ত্রী তাজমিরা বিবি জানতে পেরে যান। তিনি প্রতিবাদ করলে গত ২০১৮ সালের ৮ এপ্রিল রাতে স্ত্রী তাজমিরাকে গলায় শাড়ির ফাঁস লাগিয়ে খুন করেন জামসেদ। এরপর ১০ এপ্রিল জামসেদকে পুলিস গ্রেপ্তার করে। স্ত্রীকে খুন ও নাবালিকাকে ধর্ষণ অভিযোগে সেই থেকে তাঁকে জেল হেফাজাতে রেখে চলে বিচার। এরপর বসিরহাট ফাস্ট ট্র্যাক থ্রি কোর্টের বিচারক স্ত্রীকে খুনের দায়ে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন। অন্যদিকে, বসিরহাট আদালতে তার বিরুদ্ধে নাবালিকাকে ধর্ষণের মামলা এখনও পকস আইনে চলছে।