সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
নারায়ণপুরে এই ঘটনার জেরে দুপুর একটা পর্যন্ত পাইকারি বাজারে উচ্ছে কেনাবেচা বন্ধ থাকে। ঘটনাস্থলে যায় পুলিস। তারপর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। জানা গিয়েছে, উচ্ছের দাম প্রথম দিকে ওঠে ২০ টাকা প্রতি কিলো। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দাম কমতে থাকে। অভিযোগ, একসময় ডাক এসে দাঁড়ায় আট টাকায়। তখন চাষিরা বিক্ষোভ শুরু করেন। ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। উত্তম মণ্ডল নামে নামখানার এক উচ্ছে চাষি বলেন, ‘আশ্বিন মাস থেকে পাইকারি বাজারে উচ্ছে কেনাবেচা শুরু হয়েছে। প্রথম দিকে দাম ছিল ১৮ টাকা কিলো। পৌষ থেকে দাম আরও বেড়ে হয় ৩৫ টাকা। তারপর সামান্য ওঠানামা করছিল। শুক্রবারও ২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু শনিবার হঠাৎ আট টাকায় নেমে যায়। এর ফলে চাষিরা আর্থিক দিক থেকে ক্ষতির মুখে পড়েছেন। বাজারে সার ও কীটনাশকের দাম বাড়ছে। তারপর এত কম দামে উচ্ছে বিক্রি হলে চাষের খরচও উঠবে না। তাই ন্যায্য দাম দিয়েই কিনতে হবে।’ বিশ্বজিৎ মণ্ডল নামে নারায়ণপুর পাইকারি কৃষি সব্জি বাজারের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এদিন প্রচুর উচ্ছে আমদানি হওয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তবে পুলিসের সামনে পাইকারদের সঙ্গে বৈঠক হয়। তারপর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৪ টাকা কিলো দরে উচ্ছে কেনা হয়েছে।’ নিজস্ব চিত্র