সন্তানের স্বাস্থ্যহানির কারণে মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। পরীক্ষায় মনোমতো ফললাভ ও নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ। ... বিশদ
এদিকে, প্রথমে রিঙ্গার ল্যাকটেট তারপর এই সংস্থার পণ্যের গুণগত মান নিয়ে সংশয় তৈরি হওয়ায় স্বাস্থ্যদপ্তর যথেষ্ট সমস্যায় পড়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল-স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং মেডিক্যাল কলেজে ইতিমধ্যেই এই সংস্থার প্রচুর এই ধরনের ওষুধ, ইঞ্জেকশন এবং স্যালাইন মজুত রয়েছে। সেসবই সরিয়ে ফেলতে হবে। এছাড়া বিকল্প সংস্থাকে সরবরাহের দায়িত্ব দেওয়ার জন্য টেন্ডার ডাকতে চেয়ে অর্থদপ্তরের কাছে দ্রুত অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। ততদিন স্থানীয়ভাবে এইসব জরুরি ওষুধ কিনে পরিস্থিতি সামাল দিতে বলা হয়েছে। এজন্য যুদ্ধকালীন তৎপরতায় অর্থ বরাদ্দও করা হয়েছে বলে খবর। অন্যদিকে, আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের ওয়ার্ডে এখনও পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের স্যালাইন রয়েছে বলে শুক্রবার বিতর্ক হয়।