সন্তানের স্বাস্থ্যহানির জন্য মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। ক্রমোন্নতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দায়িত্ব বৃদ্ধি। বিদ্যায় ... বিশদ
বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব উস্কে দিয়ে তাঁর বক্তব্য, ‘ভাই দোষ করেছে। সাজাও পেয়েছে। কিন্তু ঘটনায় জড়িত বাকি অপরাধীদের কী হবে? নেপথ্যে থাকা বাকি নামগুলো তো প্রকাশ্যে এল না। আদৌ কোনওদিন সেই নাম জানা যাবে কি না, জানি না। প্রথম দিন থেকে যা ছিল, সেটাই শেষ দিনে হল।’ মৃত চিকিৎসকের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে সঞ্জয়ের দিদির প্রশ্ন, ‘আপনারাই বলুন, এই রায়ে নির্যাতিতা কি আদৌ বিচার পেলেন?’ তিনি এখনও বিশ্বাস করেন, এই ঘটনা সঞ্জয়ের একার পক্ষে কোনওভাবেই করা সম্ভব নয়। আরও কেউ রয়েছে নেপথ্যে।
এদিন সকাল থেকে ভবানীপুরে সঞ্জয়ের বাড়ির আশপাশে ছিল চাপা উত্তেজনা। কী সাজা হয়, তা জানতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলেন প্রতিবেশীরাও। ৫৫ বি, শম্ভুনাথ পণ্ডিত স্ট্রিটের বাড়িতে থাকেন সঞ্জয়ের মা। ছেলের সাজা ঘোষণার প্রতিক্রিয়া নিতে সেখানে গেলে দরজাই খোলেননি বৃদ্ধা। হলুদ রঙের দরজাটি ভিতর থেকে বন্ধ ছিল। দীর্ঘক্ষণ দরজায় টোকা দিলেও সাড়া দেননি বৃদ্ধা। এদিন সঞ্জয়কে কোর্ট থেকে প্রেসিডেন্সি জেলে নিয়ে আসতে সন্ধ্যা গড়িয়ে যায়। জেল সূত্রে খবর, বারবার সঞ্জয়ের মুখে শোনা গিয়েছে একটাই কথা— আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। রাতে সে খাবার মুখে তোলেনি। শুধু জল খায়। অনেক রাত পর্যন্ত পায়চারি করে।