স্ত্রীর শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে হঠাৎ সমস্যায় মানসিক চিন্তা ও উদ্বেগ। কাজকর্ম কমবেশি এগবে। অতিরিক্ত পরিশ্রমে ... বিশদ
স্থানীয়দেরর দাবি, বছর ১০-১২ আগে জলাভূমি ভরাট করে বেআইনিভাবে বহুতলটি তৈরি হয়। এমনকী সেখানে চারতলা বাড়ি নির্মাণের অনুমোদনও ছিল না বলেই অভিযোগ করেছেন তাঁরা। এ বিষয়ে বাম সরকারকেই কাঠগড়ায় তোলেন পুরমন্ত্রী। তাঁর দাবি, কলোনি এলাকায় কোনও বাড়ির প্ল্যান থাকে না। নিজেরাই কমিটি তৈরি করে বাড়ি করে নেওয়া হত। আর বাম আমলে জলাভূমি বোজানোটাই কালচার ছিল। আমরা আসার পর এটা আইন করে বন্ধ করা হয়েছে। তখন পরিবেশ নিয়ে এত হই হই ছিল না।
কোনও বাড়ির ক্ষেত্রেই প্ল্যানিং হত না। সেই সময়ে অনলাইনে কিছু হত না। ফাইলে সব নথি জমা থাকত। এই বাড়ির ফাইল এখনও খুঁজেই পাওয়া যায়নি! সিপিএম যদি সে সময়ে রাজনীতি না-করত, যদি আরও কড়া হত, তাহলে এই সমস্যা হত না।
বহুতলটি ভাঙার বিষয়ে মেয়র জানিয়েছেন, মঙ্গলবার রাত থেকেই ওই বহুতলটি ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে। বাড়ি ভাঙার কাজে নেওয়া হচ্ছে যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়ারদের পরামর্শও। পাশাপাশি, এই কাজের জেরে আশপাশের বাসিন্দাদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে বলা হয়েছে।
এদিকে, অবশেষে পুলিসের জালে বহুতলটির প্রোমোটার! ঘটনার পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। পুলিস তার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছিল। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বকখালি থেকে ওই সুভাষ রায় নামক ওই প্রোমোটারকে গ্রেপ্তার করে ফ্রেজারগঞ্জ থানার পুলিস।