গাড়ি তোলার যন্ত্র দিয়ে বহুতল সোজা করতে গিয়েই বিপত্তি! এমনটাই মত কলকাতা পুরসভার মেয়র তথা পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের। বাঘাযতীনে হেলে পড়া বহুতল নিয়ে বিতর্কের মাঝেই আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ঘটনাস্থলে যান মেয়র।
দু’সপ্তাহের মধ্যে বারবার পাঁচবার মৈপীঠের লোকালয় সংলগ্ন জঙ্গলে ঢুকল বাঘ। এর মধ্যে বৈকুন্ঠপুর পঞ্চায়েত এলাকাতেই চারবার হানা দিল। আর একবার গুড়গুড়িয়া ভুবনেশ্বরী পঞ্চায়েতে। বনদপ্তরের অনুমান, রয়েল বেঙ্গল টাইগার বেরিয়েছিল হয় আজমলমারি এক নম্বর জঙ্গল থেকে।
কীভাবে ভাঙল নেতাজি নগরের বিদ্যাসাগর কলোনির চারতলা বাড়িটি? মঙ্গলবার থেকে এ নিয়ে কাটাছেঁড়া করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা একপ্রকার নিশ্চিত, মাটিতে বসে যাওয়া বাড়ি হাইড্রলিক জ্যাক দিয়ে সোজা করতে গিয়েই বিপত্তি ঘটেছে।
গুড়াপে এক শিশুর ধর্ষণ ও খুনের মামলায় বিচার প্রক্রিয়া ৫৩ দিনে শেষ হল। বুধবার চুঁচুড়া আদালত ওই ঘটনায় অভিযুক্ত বছর চল্লিশের অশোক সিংকে দোষী সাব্যস্ত করেছে। আইনজীবীদের দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে ধর্ষণ ও খুনের মতো মামলার এত দ্রুত বিচার প্রায় বেনজির।
ঠিক যেন কেঁচো খুঁড়তে কেউটে। ব্যাঙ্কের লকার থেকে খোয়া যাওয়া সওয়া কোটি টাকার হিরে উদ্ধারের তদন্তে নেমে মিলল আরও ১১ কোটি টাকার অলঙ্কারের সন্ধান। অভিযুক্ত লকার ম্যানেজার মৌমিতা শী-র বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ হিরে-জহরত, সোনা-দানা।
সিপিএমের আমলে নাম বাদ গিয়েছিল কালীঘাটের অশীতিপর বৃদ্ধ অনাদিলাল মুখোপাধ্যায়ের। কুড়ি বছর বাদে নিজের শতবর্ষে ফিরে পেলেন ভোটাধিকার। ফিরে পেলেন নিজের সাংবিধানিক অধিকারও।
মেলার বয়স পেরিয়েছে পাঁচশো বছর। মাছের মেলা। ছোট বা মাঝারি নয়, বিরাট আকারের মাছ। মাছের আকর্ষণেই বছরের পর বছর পয়লা মাঘে মেলার চেহারা নেয় ব্যান্ডেলের কেষ্টপুর। মানুষের আকর্ষণের কারণেই দেবানন্দপুরের কেষ্টপুর মাছমেলার গ্রাম নামে পরিচিত হয়ে গিয়েছে।
ললিতা নামে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী বানিয়ে ফেলল ‘টাইটানিক’। ললিতার টাইটানিক একটি জলযান। আকারে ছোট। কয়েকজন মাত্র উঠতে পারবে। এ নৌকা ডুববে না। কিংবা ডুবে যাওয়ার পরিস্থিতি হলে লাগাতার অ্যালার্ট করে যাবে।
স্ত্রীর শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে হঠাৎ সমস্যায় মানসিক চিন্তা ও উদ্বেগ। কাজকর্ম কমবেশি এগবে। অতিরিক্ত পরিশ্রমে ... বিশদ
সংবাদদাতা, বসিরহাট: মঙ্গলবার রাতে বাদুড়িয়া পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যের বাড়িতে আয়কর হানা। দীর্ঘ ছ’ঘণ্টা ধরে বিভিন্ন নথিপত্র খতিয়ে দেখেন আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, বাদুড়িয়ার দক্ষিণ চাতরায় বাড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য মৌমিতা ঘোষের। তাঁদের বাড়িতে এদিন হানা দেয় ১০ সদস্যের আয়কর তদন্তকারী দল। কিন্তু তখন মৌমিতা ও তাঁর স্বামী প্রবীর ঘোষ বাড়িতে ছিলেন না। তাঁরা সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ বাড়িতে ফেরেন। তারপরই আধিকারিকরা তাঁদের নথিপত্র খতিয়ে দেখেন। গভীর রাত পর্যন্ত চলে এই নথি খতিয়ে দেখার কাজ। রাত ১২.৩০ নাগাদ আধিকারিকরা বেরিয়ে যান।
মৌমিতা বলেন, আমাদের আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা আছে। যে কারণে জিএসটি’র কাগজপত্র খতিয়ে দেখেন তদন্তকারীরা। কোনও গাফিলতি পাননি। আর প্রবীর বলেন, কোথাও খামতি ওঁরা পাননি। তদন্তে পুরোপুরি সহযোগিতা করেছি।
মৌমিতা বলেন, আমাদের আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা আছে। যে কারণে জিএসটি’র কাগজপত্র খতিয়ে দেখেন তদন্তকারীরা। কোনও গাফিলতি পাননি। আর প্রবীর বলেন, কোথাও খামতি ওঁরা পাননি। তদন্তে পুরোপুরি সহযোগিতা করেছি।
