স্ত্রীর শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে হঠাৎ সমস্যায় মানসিক চিন্তা ও উদ্বেগ। কাজকর্ম কমবেশি এগবে। অতিরিক্ত পরিশ্রমে ... বিশদ
অতীতে ঠিকাদারি কারবারের সঙ্গে যুক্ত মৌসমকে গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে গ্রেপ্তার করে দক্ষিণেশ্বর থানা। পুলিসি হেফাজতের পর প্রথমে বারাকপুর এবং পরে দমদম কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে মৌসমকে রাখা হয়।
মৌসমের মায়ের অভিযোগ, সোমবারও ছেলের সঙ্গে দেখা করেছিলেন তিনি। তখন ছেলে জানায়, তাঁর চিকিৎসার কোনও ব্যবস্থা করছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মৌসমের বাড়িতে ফোন করে জানায়, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
পরিবারের অভিযোগ, হাইকোর্ট আগেই চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিলেও ওরা কোনও ব্যবস্থা করেনি। তার জেরেই মৃত্যু হয়েছে। এরপর বিজেপি এবং নিহত কর্মীর পরিবারের তরফে ময়নাতদন্তের জন্য দেহ সংরক্ষণ করার আর্জি জানানো হয়। একইসঙ্গে এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ময়নাতদন্তের আবেদন জানানো হয়েছে।