মঙ্গলবার বিকেলে নৈহাটি রেলওয়ে ময়দানে নৈহাটি উৎসব ও বইমেলা শুরু হয়। উদ্বোধন করেন রাজ্যের কৃষি ও পরিষদীয় বিষয়ক মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
রাজ্য হকি প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল বারুইপুরের শাসন হকি অ্যাকাডেমি। মঙ্গলবার কলকাতায় ফাইনাল খেলায় ১-০ গোলে কলকাতাকে হারিয়ে দেয় তারা।
রাজ্য সরকারের উদ্যোগে পুরসভার অস্থায়ী কর্মীদের আন্দোলন মিটেছে। কিন্তু এবার প্রকাশ্যে এল পুরকর্তাদের অন্দরের বিবাদ। মঙ্গলবার চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার পুরসভা পরিদর্শন করতে এসে পরিচালনা নিয়ে নির্দেশিকা দিচ্ছিলেন।
দুধ পবিত্র। পুজো করতে, ধর্মকর্ম করতে প্রয়োজন। এদিকে মিষ্টি তৈরি করতে যে ছানার দরকার, তা দুধ কাটালে তবে মেলে। কিন্তু দুধ কাটানো হলে তা হয়ে ওঠে অশুদ্ধ। ফলে ছানার মিষ্টি দেবতাকে নিবেদন করায় সে কালের বাঙালির মতি ছিল না।
লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে জনসংখ্যা। উল্টোদিকে ক্রমশ কমছে পানীয় জলের সরবরাহ। গরম পড়লেই দমদমের তিন পুরসভা এলাকায় শুরু হচ্ছে জলের হাহাকার। রেহাই নেই ভরা শীতের মরশুমেও।
খাল ভরে গিয়েছে কচুরিপানায়। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে সেটির সংস্কার হয়নি। জলপ্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। এমনকী, স্থানীয় শ্মশানের আবর্জনা, মাটির কলসি নিয়মিত ফেলা হচ্ছে খালে। নজর নেই সেচদপ্তরের। এই অবস্থা জয়নগরের হরিনারায়ণ পঞ্চায়েতের গোঁড়ের হাটের খালের।
বড়দিনের আগে শেষ কেনাকাটা। মঙ্গলবার হাওড়ার মঙ্গলাহাটে ভিড় জমিয়েছিলেন জেলার খুচরো বিক্রেতা ও সাধারণ ক্রেতারা। সব মিলিয়ে এবার শীতের বাজার খুব একটা হয়নি বলে মন ভার মঙ্গলাহাটের ব্যবসায়ীদের। তবে তাঁদের আশা জোগাচ্ছে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় আসন্ন পৌষ সংক্রান্তির মেলা।
চারদিকে বালি, নেই ভাঙনের চিহ্ন। গঙ্গাসাগরের আর পাঁচটি সৈকত যেখানে ভেঙেচুরে একাকার, সেখানে এই এক নম্বর সি বিচ যেন একবারে বিপরীত মেরুতে। বর্তমানে এটিই সব থেকে ভালো অবস্থায় আছে।
গায়ে সোয়েটার-জ্যাকেট চাপালেই কপালে বিন্দু ঘাম। ঘাড়-গলা-পিঠ ঘেমে ভিজে একসা। কে বলবে মঙ্গলবার ছিল ২৪ ডিসেম্বর! কে বলবে, এই সময় কলকাতায় শীত পড়ে!
সোমবার সকালে নির্ধারিত সময়ের আগেই স্টেশনে পৌঁছে গিয়েছিলেন যাত্রীদের অনেকে। প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছিলেন ট্রেনের জন্য। অভিযোগ, ট্রেন ছাড়ার খানিক আগে আচমকা রেলের তরফে মেসেজ করে জানানো হয়, সকাল ১০টার ০৭২২৬ শালিমার-সেকেন্দ্রাবাদ স্পেশাল ফেয়ার এক্সপ্রেস বাতিল করা হয়েছে।
অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: খাস কলকাতায় ভুয়ো পাসপোর্ট সহ গ্রেপ্তার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। শহরতলি থেকে পাকড়াও জঙ্গি। এই পরিস্থিতিতেই চলে এসেছে উৎসব। বুধবার বড়দিন। দুপুরের পর থেকেই ঢল নামবে শহরের প্রাণকেন্দ্র পার্ক স্ট্রিট, ধর্মতলা, বো বারাক, ময়দানে। এদিন নিরাপত্তা রক্ষায় সতর্ক লালবাজার। যে কোনও ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা আটকাতে দুপুরের পরই রাস্তায় নামছে অতিরিক্ত তিন হাজার পুলিস। মহিলাদের নিরাপত্তায় সাদা পোশাকের অতিরিক্ত পাঁচশো পুলিস থাকবে পার্ক স্ট্রিটে। মহিলাদের নিরাপত্তায় থাকছে কলকাতা পুলিসের উইনার্স বাহিনী। তারা বাইকে টহল দেবে শহরজুড়ে। সকাল থেকে মধ্য কলকাতার একাধিক রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে বলেও জানিয়েছে লালবাজার।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেল চারটে থেকে বৃহস্পতিবার ভোর চারটে পর্যন্ত পার্ক স্ট্রিটে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে। তবে পার্ক স্ট্রিটের রাস্তা বন্ধ করা হবে কি না তা নির্ভর করছে ভিড়ের বহরের উপর। যদি ভিড় বেশি হয় তাহলে জওহরলাল নেহেরু রোড থেকে উড স্ট্রিট হয়ে পার্ক স্ট্রিট সহ মিডলটন স্ট্রিটের রাস্তাতে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রাখা হতে পারে। মেয়ো রোড ও জওহরলাল নেহেরু রোড দিয়ে আসা গাড়িগুলি ঘুরিয়ে দেওয়া হবে রফি আহমেদ কিদোয়াই রোড দিয়ে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, প্রয়োজনে ক্যাথিড্রাল রোডেও যান চলাচল বন্ধ করা হতে পারে।
অন্যদিকে শুধুমাত্র পার্ক স্ট্রিটের জন্যই থাকছে বিশেষ নিরাপত্তা। এই এলাকাকে ভাগ করা হয়েছে ১১ সেক্টরে। পার্ক স্ট্রিটের দায়িত্বে থাকবেন ১০ ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার আধিকারিক। তাঁদের নেতৃত্বে থাকবেন যুগ্ম কমিশনার (সদর) মিরাজ খালিদ। আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার দিকটি তদারকি করবেন অতিরিক্ত কমিশনার পদমর্যাদার আর এক আধিকারিক। পার্ক স্ট্রিটে ১১ ওয়াচ টাওয়ার, দু’টি কিউআরটি, ২০ বাইক পেট্রলিং টিম থাকবে। তৈরি হয়েছে ১৬ পুলিস অ্যাসিসট্যান্স বুথ। আর শহরজুড়ে বসছে ৫২ পুলিস পিকেট। ২৩ জায়গায় নাকা চেকিং করা হবে। কলকাতার রাস্তায় টহল দেবে ৫২ পিসিআর ভ্যান। লালবাজার সূত্রে খবর, যানবাহন সামলাবে অতিরিক্ত তিন হাজার পুলিস।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেল চারটে থেকে বৃহস্পতিবার ভোর চারটে পর্যন্ত পার্ক স্ট্রিটে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে। তবে পার্ক স্ট্রিটের রাস্তা বন্ধ করা হবে কি না তা নির্ভর করছে ভিড়ের বহরের উপর। যদি ভিড় বেশি হয় তাহলে জওহরলাল নেহেরু রোড থেকে উড স্ট্রিট হয়ে পার্ক স্ট্রিট সহ মিডলটন স্ট্রিটের রাস্তাতে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রাখা হতে পারে। মেয়ো রোড ও জওহরলাল নেহেরু রোড দিয়ে আসা গাড়িগুলি ঘুরিয়ে দেওয়া হবে রফি আহমেদ কিদোয়াই রোড দিয়ে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, প্রয়োজনে ক্যাথিড্রাল রোডেও যান চলাচল বন্ধ করা হতে পারে।
অন্যদিকে শুধুমাত্র পার্ক স্ট্রিটের জন্যই থাকছে বিশেষ নিরাপত্তা। এই এলাকাকে ভাগ করা হয়েছে ১১ সেক্টরে। পার্ক স্ট্রিটের দায়িত্বে থাকবেন ১০ ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার আধিকারিক। তাঁদের নেতৃত্বে থাকবেন যুগ্ম কমিশনার (সদর) মিরাজ খালিদ। আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার দিকটি তদারকি করবেন অতিরিক্ত কমিশনার পদমর্যাদার আর এক আধিকারিক। পার্ক স্ট্রিটে ১১ ওয়াচ টাওয়ার, দু’টি কিউআরটি, ২০ বাইক পেট্রলিং টিম থাকবে। তৈরি হয়েছে ১৬ পুলিস অ্যাসিসট্যান্স বুথ। আর শহরজুড়ে বসছে ৫২ পুলিস পিকেট। ২৩ জায়গায় নাকা চেকিং করা হবে। কলকাতার রাস্তায় টহল দেবে ৫২ পিসিআর ভ্যান। লালবাজার সূত্রে খবর, যানবাহন সামলাবে অতিরিক্ত তিন হাজার পুলিস।
সান্তাকে আদর...। মঙ্গলবার বো বারাকে সায়ন চক্রবর্তীর তোলা ছবি।
