অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
ভাঙড়ের কল্পনা ভূমিজ এবং অবলা সর্দার জেলার মধ্যে প্রথম ‘বাংলার বাড়ি’র টাকা পেয়েছেন। নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের হাতে তুলে দিয়েছেন শংসাপত্র। টাকা পাওয়া মাত্রই তাঁরা শুরু করে দিয়েছেন বাড়ি তৈরির প্রাথমিক কাজ। অবলা সর্দারের পরিবার জানিয়েছে, তাঁরা এখন প্লাস্টিকের ছাউনি ও বেড়ার ঘরে থাকেন। পাশে যেটুকু জমি রয়েছে, সেখানেই ভিত পুজো সেরেছেন। এবার শুরু হবে গাঁথনির কাজ। কল্পনাদেবীর স্বামীর বক্তব্য, মাটির বাড়ির পাশে যে খালি জায়গা রয়েছে, তা পরিষ্কার করা হয়েছে। ইমারতি সামগ্রী কেনার ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া চলছে। দ্রুত বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করা হবে। অন্যদিকে, বিষ্ণুপুর ১ নম্বর ব্লকের বাসিন্দা নয়ন প্রামাণিক টাকা পেয়ে খুব খুশি। তাঁর কথায়, এতদিন ঝড়-বৃষ্টির সময়ে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে। পাকা বাড়ি হয়ে গেলে নিশ্চিন্তে ঘুমতে পারব। একটা ঘরে এতদিন বাবা-মা ও অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে থাকতাম। দু’টি ঘর যাতে করতে পারি, সেই চেষ্টাই করছি। জগন্নাথ সর্দার নামে আরও এক উপভোক্তা বলেছেন, বাড়ি তৈরির জন্য কিছু টাকা জমিয়েছিলাম। এবার সরকারি সাহায্যের সঙ্গে সেই টাকা যুক্ত করে আরও মজবুত বাড়ি বানাতে পারব। ডায়মন্ডহারবার, বাসন্তী, গোসাবা সহ বিভিন্ন জায়গায় উপভোক্তাদের একটি অংশ এক সুরেই জানিয়েছে, আর একটা ঘরে গাদাগাদি করে থাকতে হবে না। এবার কিছুটা আরাম করেই নতুন বাড়িতে বাকি জীবন
কাটাতে পারব।