সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
অ্যাক্রোপলিসে চারতলা পর্যন্ত শপিং মল-রেস্তরাঁ। তার সঙ্গেই রয়েছে সিনেপলিস মাল্টিপ্লেক্স। তার উপরে বহুতলটিতে রয়েছে একাধিক অফিস। জানা গিয়েছে, এদিন চারতলার মেজানাইন ফ্লোরের ‘ক্রসওয়ার্ড’ বুক স্টোরে প্রথমে আগুন লাগে। একটি ভিডিওতে সেখান থেকে গলগলিয়ে কালো ধোঁয়া বেরতে দেখা যায়। সেখান থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে ফুড কোর্ট ও প্লে স্টেশনে। সেই সময় সিনেপলিসে সিনেমা দেখছিলেন তৃষ্ণা মুখোপাধ্যায়। বাইরে বেরিয়ে তিনি বলেন, ‘শো যখন প্রায় শেষ, তখন একবার অ্যালার্মের শব্দ শুনতে পাই। কিন্তু, আগুন লেগেছে বুঝিনি। ১২টা ১০ মিনিট নাগাদ হল থেকে বেরনোর সময় দেখলাম ফুড কোর্ট, প্লে স্টেশন থেকে প্রচণ্ড ধোঁয়া বেরচ্ছে। লোকজন প্রাণভয়ে দৌড়োদৌড়ি করছিল।’
পৌনে একটার মধ্যে গোটা শপিং মল খালি করে দেওয়া হয়। কর্মীদের নিয়ে আসা হয় পাশের গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে। সেখানেই ফায়ার এক্সিট নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন অনেকে। সাততলার অফিস থেকে কর্মীদের নিয়ে নেমে এসেছিলেন এক বেসরকারি সংস্থার মালিক অজয় আগরওয়াল। সেই সংস্থার কর্মী মমতা সাহু বর্তমানে অন্তঃসত্ত্বা। অজয়বাবু জানান, অন্ধকার সিঁড়ির মধ্যে লোহার রড, আবর্জনা পড়েছিল। সে সব টপকে নামতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন মমতা। অজয় নিজেও লোহার রডে আঘাত পান। শপিং মল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত হবে। সম্ভব হলে আজ ফের খুলবে অ্যাক্রোপলিস। -নিজস্ব চিত্র