সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে অভিযুক্তদের শনাক্ত করার কাজ চলছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ি বাড়ি পানীয় জল সরবরাহের কাজ চলছে দেগঙ্গা ব্লকে। রাজ্যের জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের কর্মীরা পাইপলাইন বসানোর কাজ করছিলেন। জেসিবি মেশিন দিয়ে কাজ করার সময় কোনওভাবে মাটির নীচে বিদ্যুতের তার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর জেরেই বৃহস্পতিবার রাতে বেড়াচাঁপার মাটিকুমড়া, আমুলিয়া, জীবনপুর, শিমুলিয়া সহ বেশ কিছু এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। এমনিতেই প্রচণ্ড গরমের জেরে নাজেহাল অবস্থা মানুষের। তার উপর বিদ্যুৎ বিভ্রাট হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বাসিন্দারা। অভিযোগ, এরপরই গ্রামের মানুষ সাপ্লাই অফিসে চড়াও হয়ে হামলা চালায়। সরকারি অফিসে ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ। তখন অফিসে ঠিকাদারের কর্মীরা ছিলেন। মারমুখী জনতাকে দেখে তাঁরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। অফিসের জানালা, গাড়ির কাচ সহ চেয়ার, টেবিল ভাঙচুরের পর চম্পট দেয় তারা।
এই প্রসঙ্গে বিদ্যুৎ অফিসের এক কর্মী বাপি দাস বলেন, মাটির নীচে বিদ্যুতের তার কেটে যাওয়ায় এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। আমরা কাজ শুরুর চেষ্টা করছিলাম। তারমধ্যেই এই হামলা।