সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
হরিপদ দাস নামে এক মৎস্যজীবী বলেন, ‘ডিজেল, বরফ সহ যাবতীয় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নেওয়া হয়েছে। জালও ট্রলারে বেঁধে রাখা। এছাড়াও প্রশাসনের নির্দেশে প্রতিটি ট্রলারে লাইফ জ্যাকেট ও বয়া রাখা হয়েছে। ২০২৩ সালের মরশুমে প্রতি ট্রলার মোটামুটি ইলিশ মাছ পেয়েছিল। কিন্তু তার আগের তিন বছর ব্যবসায় ভাটা যায়। প্রচুর আর্থিক ক্ষতি হয়েছিল। এ বছর ভালো পরিমাণ মাছ পাওয়ার আশায় রয়েছে ট্রলারগুলি।’ সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন, ‘ছোট ও বড় মিলিয়ে প্রায় আড়াই হাজার ট্রলার মাছ ধরতে সমুদ্রে গিয়েছে। এ বছর মাছ বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ পাহাড়ি অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। সেই জল স্থলভাগে নামছে। এছাড়াও আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এ বছর বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হওয়ার সম্ভাবনা। বৃষ্টি বেশি হলে ইলিশ পাওয়ারও সম্ভাবনা বাড়ে।’