আজ বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে রবিবার রাত পর্যন্ত টানা তিনদিন শিয়ালদহের ১ থেকে ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে ট্রেন চলাচল করবে না। এই পাঁচটি প্ল্যাটফর্মকে ১২ কামরার ট্রেন চলাচলের উপযুক্ত করে তুলতে প্রয়োজনীয় সংস্কার কাজ সারা হবে।
দশ, বিশ বা তিরিশ নয়। ৪১ হাজার ৮৮০ ভোটে তৃণমূল কংগ্রেসকে লিড দিয়েছে ধনেখালি বিধানসভা। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় হুগলি লোকসভা আসনে যত ভোটে জিতেছেন, তাঁর অর্ধেকেরও বেশি এসেছে এই বিধানসভা এলাকা থেকে। রাজনৈতিক মহল বলছে, অসীম লিড সরবরাহ করেছেন অসীমা।
যাদবপুর লোকসভা আসনের মধ্যে ভাঙড়ের অঙ্ক নিয়েই ছিল সবার আগ্রহ। এখানকার ভোট যেদিকে ঢলে পড়বে, তারই জয়ের রাস্তা মসৃণ হবে। কিন্তু পরিস্থিতি অনুযায়ী শাসক দল প্রথম থেকেই এই বিধানসভায় খুব বেশি লিডের আশা করেনি।
হাওড়ায় উচ্চবিত্ত এলাকা বা আবাসনের ভোটে কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে তৃণমূল। তবে ঘাসফুলের দাপট দেখা গিয়েছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত এলাকায়। বাংলাভাষী বিরাট অংশের মানুষের ভোট গিয়েছে শাসকদলের পক্ষে। মধ্য হাওড়ার এমন ১৩টি ওয়ার্ড থেকে একচেটিয়া লিড পেয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়।
জ্ঞাতি ও বন্ধুদের মধ্যে শত্রুবৃদ্ধি ও উদ্বেগ। গুণীব্যক্তি বা উচ্চ মহলের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি। আয় ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বারাকপুর: খড়দহের বিধায়ক শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে শনিবার খড়দহে জনসংযোগ সারলেন দমদম কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে ডাকা মিছিলে হুডখোলা জিপে চড়ে প্রচার করেন দুই বর্ষীয়ান তৃণমূল নেতা। এদিনই সৌগতবাবু বিশরপাড়া ও নিউ বারাকপুরে প্রচার চালান। উত্তর দমদম পুরসভার ১, ৩২ এবং ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে জনসংযোগ চালান তিনি।
সন্ধ্যায় নিউ বারাকপুর পুরসভার ১, ২, ৩, ১৩, ১৪ এবং ১৭ নং ওয়ার্ডের অলিগলিতে মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, চেয়ারম্যান প্রবীর সাহাকে সঙ্গে নিয়ে জনসংযোগ যাত্রা করেন তৃণমূল প্রার্থী। ঢাকের বাদ্যি সহকারে সুসজ্জিত শোভাযাত্রা শুরু হয় পুরসভার ১৪ নং ওয়ার্ডের চিলড্রেনস পার্কের সামনে থেকে। শেষ হয় পুরসভার ১৭ নং ওয়ার্ডের মরালবাহিনী মোড়ে। ছিলেন বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ও অসংখ্য তৃণমূল কর্মী-সমর্থক। ৩নং ওয়ার্ডে হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ ঠাকুরের মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। রাস্তার দু’ধারে মতুয়া সম্প্রদায়ের মা-বোনেরা ডাঙ্কা, কাঁসি বাজিয়ে মেতে ওঠেন। জয়ের ব্যাপারে ১০০ শতাংশ আশাবাদী হয়ে সৌগত বলেন, ‘কোন দলের কোন প্রার্থী আমার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন, সেটা আমার দেখার বিষয় নয়। জনগণের জোয়ার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে। আমরা খুশি, অভিভূত, আপ্লুত। আশা করি, মানুষের এই উচ্ছ্বাস ভোটবাক্সে প্রতিফলিত হবে। দমদম লোকসভায় আমি জিতব, এটা নিশ্চিত।’ দমদমে এদিন পুরোদমে প্রচার চালিয়েছেন সিপিএমের সুজন চক্রবর্তী এবং বিজেপির শীলভদ্র দত্ত।
সন্ধ্যায় নিউ বারাকপুর পুরসভার ১, ২, ৩, ১৩, ১৪ এবং ১৭ নং ওয়ার্ডের অলিগলিতে মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, চেয়ারম্যান প্রবীর সাহাকে সঙ্গে নিয়ে জনসংযোগ যাত্রা করেন তৃণমূল প্রার্থী। ঢাকের বাদ্যি সহকারে সুসজ্জিত শোভাযাত্রা শুরু হয় পুরসভার ১৪ নং ওয়ার্ডের চিলড্রেনস পার্কের সামনে থেকে। শেষ হয় পুরসভার ১৭ নং ওয়ার্ডের মরালবাহিনী মোড়ে। ছিলেন বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ও অসংখ্য তৃণমূল কর্মী-সমর্থক। ৩নং ওয়ার্ডে হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ ঠাকুরের মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। রাস্তার দু’ধারে মতুয়া সম্প্রদায়ের মা-বোনেরা ডাঙ্কা, কাঁসি বাজিয়ে মেতে ওঠেন। জয়ের ব্যাপারে ১০০ শতাংশ আশাবাদী হয়ে সৌগত বলেন, ‘কোন দলের কোন প্রার্থী আমার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন, সেটা আমার দেখার বিষয় নয়। জনগণের জোয়ার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে। আমরা খুশি, অভিভূত, আপ্লুত। আশা করি, মানুষের এই উচ্ছ্বাস ভোটবাক্সে প্রতিফলিত হবে। দমদম লোকসভায় আমি জিতব, এটা নিশ্চিত।’ দমদমে এদিন পুরোদমে প্রচার চালিয়েছেন সিপিএমের সুজন চক্রবর্তী এবং বিজেপির শীলভদ্র দত্ত।
