উচ্চশিক্ষায় নামী স্বদেশি/ বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেতে পারেন। স্ত্রীর স্বাস্থ্য বিষয়ে চিন্তা। কর্মে অগ্রগতি। ... বিশদ
বিতর্কে উঠে আসে জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা, দেশের জীবনযাত্রার মানের ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধি, অভিবাসনের সমস্যা, গাজায় যুদ্ধ, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ব্রিটেনের সম্পর্ক সংক্রান্ত নানা ইস্যু। দুই নেতার মধ্যে বিতর্কের পর ‘ইউগভ’এর তরফে জনমত সমীক্ষা নেওয়া হয়। যার মধ্যে ৫১ শতাংশ ভোট পড়েছে সুনাকের পক্ষে। অপরদিকে, ৪৯ শতাংশ ভোট পেয়েছেন স্টারমার।
বিতর্কের সূচনা করেন স্টারমার। তিনি জানান, তাঁর প্রধান লক্ষ্য গত ১৪ বছর ধরে চলে আসা বিশৃঙ্খলা ও বিভাজনের রাজনীতির অবসান ঘটানো। তিনি বলেন, দেশের শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থে কাজ করাই তাঁর দলের প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য। অপরদিকে, সুনাকের মুখে শোনা গিয়েছে সুস্পষ্ট পরিকল্পনার ভিত্তিতে কাজ চালিয়ে যাওয়ার কথা। কর ও পেনশন বাড়ানো নিয়ে লেবার পার্টির প্রস্তাবের মধ্যে অস্বচ্ছতার অভাবের বিষয়টিও তিনি তুলে ধরেন। পাশাপাশি, কর কমানো এবং অভিবাসন নীতি নিয়ে আলোচনার উপরেও সুনাক বিশেষ জোর দেন। বিতর্কের মাঝে লেবার পার্টির কর বৃদ্ধি সংক্রান্ত পরিসংখ্যান নিয়ে সুনাক যে দাবি করেন, তার উপযুক্ত জবাব অবশ্য স্টারমার দিতে পারেননি। এই প্রসঙ্গেই প্রশ্ন উঠেছে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে থাকা একজন ব্যক্তি কেন নিজের দৃষ্টিভঙ্গি জনসমক্ষে তুলে ধরতে ব্যর্থ হলেন? স্বভাবতই এই বিতর্কে স্টারমারের পরিকল্পনার অভাব নিয়ে বারেবারে প্রশ্ন তুলেছেন সুনাক। অপরদিকে, সুনাক প্রশাসনের ব্যর্থতার বা নেতিবাচক দিকগুলি তুলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা করেন স্টারমার।