দেশ

হরিয়ানায় বিজেপির জয়ের নেপথ্যে  ধর্মেন্দ্র প্রধান ও আরএসএস

রোহতক: তীব্র প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওয়া ছিল হরিয়ানায়। জাঠ, কৃষক, অগ্নিবীর ইস্যুতে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল বিজেপি। পরিস্থিতি সামাল দিতে ভোটের কয়েকমাস আগে রাতারাতি বদলে ফেলা হল মুখ্যমন্ত্রীকে। মনোহরলাল খট্টরের হাত থেকে দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় নায়েব সিং সাইনির হাতে। এমন নেতিবাচক পরিস্থিতি সত্ত্বেও বিধানসভা নির্বাচনে শেষ হাসি হেসেছে বিজেপিই। কিন্তু, কোন জাদুবলে সম্ভব হল এই অসাধ্য কাজ? বিজেপি সূত্রে খবর, এর নেপথ্যে ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা অমিত শাহ ঘনিষ্ঠ ধর্মেন্দ্র প্রধান ও আরএসএস। 
প্রচারের ফ্ল্যাশলাইটের বাইরে থেকে জয়ের পথ তৈরি অন্যতম কারিগর ছিলেন ধর্মেন্দ্র। দলের এক শীর্ষনেতার কথায়, ধর্মেন্দ্র দলের একজন মুশকিল আসান হয়ে উঠেছেন। যে রাজ্যেই ভোটের সময় দলকে নড়বড়ে দেখিয়েছে, ড্যামেজ কন্ট্রোলে ছুটে গিয়েছেন ওড়িশার এই সাংসদ। ২০১৭ সালে উত্তরাখণ্ড, ২০২২ সালে উত্তরপ্রদেশে নির্বাচনে তার ‘প্রমাণ’ মিলেছে। দীর্ঘদিন ধরে ওড়িশা দখলেরও বাসনা ছিল বিজেপির। সেই দায়িত্বও ধর্মেন্দ্রর কাঁধে তুলে দিয়েছিলেন শীর্ষনেতৃত্ব। তাঁদের হতাশ করেননি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। 
হরিয়ানায় এবারের বিধানসভা নির্বাচনের কঠিন লড়াইতেও দলের অন্যতম সেনাপতি ছিলেন ধর্মেন্দ্র। ভোটের আগে মাটি কামড়ে ওই রাজ্যে পড়ে ছিলেন ধর্মেন্দ্র। সরাসরি দলের তৃণমূল স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। তাঁদের মনোবল বাড়ানোর পাশাপাশি মানুষের আস্থা ফেরাতে কী করতে হবে, তার পথও বাতলে দিয়েছেন। সেই সঙ্গে বিক্ষুব্ধদের মানভঞ্জনেও উদ্যোগী হয়েছিলেন তিনি। তাতে সাফল্যও এসেছে। এছাড়া, আরএসএসের সংগঠনকেও ব্যবহার করেছিল বিজেপি। লোকসভা ভোটে ভরাডুবির পরে তারাও মাঠে নেমে পড়ে। গত আগস্ট মাসে একটি অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা চালায় আরএসএস। তাতে দেখা যায়, মনোহরলাল খট্টরের উপর আস্থা হারিয়েছেন রাজ্যের মানুষ। এই রিপোর্ট হাতে আসতেই তা শীর্ষনেতৃত্বকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তারপরই খট্টরের জায়গায় বসেন নায়েব। শুধু তাই নয়, বিজেপির ভাবমূর্তি উদ্ধারে আসরে নামে আরএসএসও। 
কলকাতা
রাজ্য
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.১৫ টাকা৮৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড১০৮.২৫ টাকা১১১.৮০ টাকা
ইউরো৯০.৭১ টাকা৯৩.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা