দক্ষিণবঙ্গ

নিম্নচাপের বৃষ্টিতে করিমপুরের চাষিরা উদ্বিগ্ন

সংবাদদাতা, করিমপুর: শরতের নিম্নচাপে চিন্তিত করিমপুরের চাষিরা। আশ্বিনের মাঝামাঝি সময়ে নিম্নচাপের বৃষ্টি চলছে। ফলে চাষিরা মরশুমি ডালশস্য, সর্ষে ও পেঁয়াজ-রসুন চাষে দেরি হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন।
সীমান্তবর্তী এই এলাকায় কার্তিক মাসের আগেই জমিতে রবি মরশুমের চাষ শুরু হয়। সরষে, কলাই, ছোলা, মসুর ছাড়াও পেঁয়াজ-রসুনের ব্যাপক চাষ হয়। কিন্তু সম্প্রতি নিম্নচাপের বৃষ্টির জেরে বেশিরভাগ কৃষিজমিতে আবার জল জমছে। ফলে ওই সমস্ত জমি কবে চাষযোগ্য হয়ে উঠবে-তা নিয়ে চাষিরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
গত দু’মাসে দু’বার নিম্নচাপে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে কলাচাষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এখন ফের শরতের বৃষ্টিতে চাষিদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। করিমপুরের চাষি উত্তম মণ্ডল বলেন, আষাঢ়-শ্রাবণ বর্ষাকাল। কিন্তু কয়েকবছর ধরে বর্ষায় বৃষ্টি হচ্ছে না। ফলে পাটবীজ বোনা, জাঁক দেওয়া-এসব সেচের জল দিয়েই করতে হয়েছে। বেগুন, পটল, উচ্ছে, লঙ্কা, সব্জি চাষে বৃষ্টির জল সেভাবে মেলেনি। সবজি ও কলাবাগানে স্যালো মেশিনে জল দিতে চাষিদের হিমশিম খেতে হয়েছে। সবরকম চাষে বাড়তি ক্ষতি হয়েছে। এখন অসময়ে বৃষ্টিতে পরিস্থিতি ভালো ঠেকছে না।
হোগলবেড়িয়ার চাষি সাধন প্রামাণিক বলেন, এখন বৃষ্টি হলে খেতের ফসল নষ্ট হবে। জমিতে জল জমে থাকলে রবি মরসুমের ফসল চাষ করতে অনেক দেরি হয়ে যাবে। এর জেরে উৎপাদন কম হওয়ায় চাষিরা ক্ষতির মুখে পড়বেন। গোয়াস গ্রামের এক চাষি বলেন, আশ্বিন মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে কার্তিক মাসের তৃতীয় সপ্তাহ অবধি জমিতে পেঁয়াজ কন্দ রোপণের আদর্শ সময়। তবেই মাঘের মাঝামাঝি সময় থেকে পেঁয়াজ তোলা যায়। ওই সময় দামও ভালো থাকে। কিন্তু জমিতে এখন জল জমে আছে। মাটি শুকানো ও জমি তৈরি করতে ১৫দিন সময় লেগে যাবে। পেঁয়াজ চাষে দেরি হয়ে গেলে উৎপাদনও কম হবে। 
রসুন চাষি পবিত্র সরকার বলেন, এর পরে বৃষ্টি হলে জমি চাষের উপযোগী হতে দেরি হবে। রসুনের ফলন কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। চৈত্র মাসের শেষ পর্যন্ত জমিতে রসুন থাকলে অনেক সমস্যা দেখা দেবে। 
2Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায়...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৪.১৩ টাকা৮৫.৮৭ টাকা
পাউন্ড১০৪.২৭ টাকা১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো৮৬.৪২ টাকা৮৯.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা