Bartaman Patrika
 

ভালো থেকো চুইখিম 

অজন্তা সিনহা: সদ্য চাকরি থেকে অবসর নিয়েছি। ভিলেজ ট্যুরিজম নিয়ে কাজ করছেন এমন একজনের কাছে খবর পেলাম চুইখিমের। এবারের ট্রিপে আমার সঙ্গী আরও তিন কর্মব্যস্ত তরুণী। তাঁরা থাকেন কলকাতা, দিল্লি ও মুম্বই। তিন শহরের মহিলা ব্রিগেড নিয়ে ফেব্রুয়ারিতে চললাম চুইখিম। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন আর বাগডোগড়া বিমানবন্দরের মাঝামাঝি একটা জায়গায় মিলিত হয়ে আমাদের গাড়ি ৩১ নং জাতীয় সড়ক ধরল। ঘন সবুজ মহানন্দা অরণ্য পেরিয়ে করোনেশন ব্রিজ। স্থানীয় নাম বাঘপুল। দু’পাশে খাড়া পাহাড়ের মাঝে অনেক নীচে খরস্রোতা তিস্তা। তারপর পুরোটাই চা বাগান আর জঙ্গল। পথে বেশ কয়েকটি টি এস্টেট, মংপং জঙ্গল রেঞ্জ। অনেকটা দূরে উঁচু উঁচু পাহাড়শ্রেণী। একটু পরেই চওড়া লীস নদী। যদিও এখন সেখানে শুধুই বালি। কোথাও তিরতির করে বইছে সরু জলের রেখা। সেই সব স্মৃতিতে নিয়ে পৌঁছলাম বাগরাকোট মীনা মোড়। হাইওয়ের পাশে সারি সারি ধাবা। চারদিক অর্ধেক খোলা। মাথার ওপর আটচালা। টেবিল-চেয়ার পাতা। খাবার গরম গরম তৈরি ও পরিবেশন। এরই একটিতে পরোটা আর কিমা চচ্চড়ি খেয়ে চুইখিমের উদ্দেশে রওনা দিলাম।
বাগরাকোটের পথে ঢুকল গাড়ি। এ পথের ঐতিহাসিক মূল্য অসীম। প্রাচীন সিল্ক রুটের সঙ্গে একদা উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সংযোগ স্থাপন করেছিল এই পথ। কবেকার সেই ইতিহাসের গন্ধ মেখে, মিলিটারি হেড কোয়ার্টার পিছনে ফেলে জঙ্গলে প্রবেশ। এরপর অনেকটা চড়াই। ওপর থেকে লীস নদীর সঙ্গে লুকোচুরি খেলা। একদিকে পাহাড়, একদিকে খাদ। সেখানে নদী ও উপত্যকা। আদতে লীস ও ঘিস নদীর মধ্যবর্তী উপত্যকায় চুইখিমের অবস্থান। রাস্তা উঠেছে ঘুরে ঘুরে। প্রায় একঘণ্টার পাহাড়ি পথের দু’ধারে শুকনো পাতার আলপনা। শীত যাই যাই সময় পাতারা ওড়ে, পাতারা ঝরে। আকাশ ঝকঝকে। চারপাশে পাহাড়ের বেষ্টনী। মাঝে শান্ত, নির্জন, কুমারী সৌন্দর্য নিয়ে পর্যটকের অপেক্ষায় চুইখিম।
হোমস্টে-র নির্দিষ্ট ঘরে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে চা-পান। উঠোনে প্রচুর মরশুমি ফুলের সঙ্গে প্রজাপতির খেলা। সামনেই অনেকটা উঁচুতে এক ভিউ পয়েন্ট। দুর্দান্ত ল্যান্ডস্কেপ যেন এঁকেছেন স্বয়ং ঈশ্বর। এই অবকাশে চুইখিম সম্বন্ধে কিছু তথ্য। জেলা কালিম্পং। উচ্চতা ৩ হাজার ৫০০ ফুট। মূলত নেপালি ভাষী লোকজনের বাস। বেশির ভাগই কৃষিজীবী। মজুরের কাজও করেন কেউ কেউ। সেনা, পুলিস ও বন বিভাগে আছেন মুষ্টিমেয়। আজকাল হোমস্টে ব্যবসাতেও আসছেন অনেকে। দারিদ্র নিত্যসঙ্গী। তবে ক্ষোভ বা আক্ষেপ কম। দিনরাত লড়াই করে হাসিমুখে বেঁচে আছে। একটি হেল্থ সেন্টারের বড্ড প্রয়োজন বলছিলেন গ্রামের তরুণ ড্রাইভার কিরণ। রোগব্যাধির ক্ষেত্রে বড়ই অসহায় এখানকার মানুষ।
সরল খাওয়াদাওয়া। ভাত, রুটি, ডাল, সব্জি, ডিম, চিকেন। মাছ পাওয়া যায় না। মাছ খেতে চাইলে ওদলাবাড়ির বাজার থেকে নিতে হয়। রাই শাক, স্কোয়াশের তরকারি, ডাল, আলু ভাজা আর চিকেন সহযোগে লাঞ্চ হল। এদের রান্নায় মশলাপাতি কম। অর্গানিক পদ্ধতিতে চাষ হয় বলে শাকসব্জির স্বাদ অপূর্ব।
সূর্য পশ্চিমমুখী হওয়ার পরেও বিস্তীর্ণ উপত্যকা জুড়ে ঝলমলে রোদ্দুর থাকে। বাতাসে মিঠে ঠান্ডা। যেদিকে চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। ব্যস্ত পথ চলা গ্রামের মানুষ উঁকি মেরে দেখে যায়, কে এল অতিথি। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত এখানকার জীবনের গতিপ্রকৃতি। সেই হিসেবেই অস্তগামী সূর্যের কিরণরেখা ধরে ঘরে ফেরে মাঠচড়া গোরুর পাল। কুলায় ফেরা পাখির কলকাকলি মুখরিত করে তোলে আশপাশের গাছগাছালি। এখানে একটা মজার ব্যাপার হল, কারও বাড়িতে কোনও বাউন্ডারি নেই। পায়ে চলা পথ কোথায় কখন যে বাড়ির উঠোন হয়ে আবার পথে পরিণত হবে কেউ জানে না।
দু’দিনের এই সফর পুরোপুরি আলস্যে কাটানোর জন্য আদর্শ। সেই অনুষঙ্গেই চা আর পকোড়া সহযোগে সন্ধ্যা নামে দ্রুত। পাহাড়ের মানুষ মূলত সরল ও আন্তরিক। নাচ-গান খুব ভালোবাসে। ওটা ওদের সহজাত। মানুষকে কত সহজে আপন করে নেওয়া যায়, সেটা এখানে না এলে অনুভবই করতে পারতাম না। ডিনারে রুটি, বেগুন পোড়া আর ডিম কারি। গরম গরম খেয়ে রাত ন’টার মধ্যে বিছানায়। এত তাড়াতাড়ি ঘুম? অসম্ভব। জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরে তাকাই। শুক্লপক্ষের শেষ। এক-দু’দিন পরেই মনে হয় পূর্ণিমা। জোছনার মায়াময় আলো ছড়িয়ে সর্বত্র। ছোট ছোট গ্রাম পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে। বাড়িগুলিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকলেও, রাস্তায় বৈদ্যুতিক আলো নেই। ফলে আরও সুন্দর প্রতিভাত আকাশের আলো। মুগ্ধতার আবেশ চোখে মেখে কখন যেন ঘুমিয়ে পড়ি।
পরদিন অনেক ভোরে পাখিরাই ডেকে-হেঁকে জাগিয়ে দেয়। জানলা দিয়ে ভোরের নরম আলো সবে উঁকি মারতে শুরু করেছে। আহা, একেই বলে প্রাণের আরাম, মনের শান্তি। গরম গরম পুরি-সব্জি দিয়ে ব্রেকফাস্ট। বেড়াতে যাব ঠিক ছিল। কিরণের গাড়িতে প্রথমে চুইখিম মাইন জুনিয়র হাইস্কুল, সেখান থেকে চারকোল। ঘণ্টা দুয়েকের রাস্তা। ওখানেই এক হোমস্টে-তে লাঞ্চ করলাম। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউ চমৎকার।
চারকোল থেকে ফিরতে বিকেল শেষ। সবাই কিছুটা ক্লান্ত। অতএব চা না পাওয়া পর্যন্ত বিশ্রাম। গ্রাম এখন শান্ত। কুয়াশা থাকায় কিছুটা যেন রহস্যঘন পরিবেশ। ডিনারে রুটি আর চিকেন কষা খেয়ে কম্বলের তলায় ঢুকে পড়ি সবাই। দূরে কোথাও গোরুর ডাক শোনা যায়। বাছুরকে ডাকছে মা। এখানকার জঙ্গলে লেপার্ড আছে শুনেছি। মা-গোরুর আশঙ্কা স্বাভাবিক। একটু পর সব চুপচাপ। বাছুরটা ঘরে ফিরেছে নিশ্চয়ই। পরদিন রাতে কলকাতা ফেরার ট্রেন। শেষ কয়েক প্রহর শান্ত, নির্জন, মগ্ন চুইখিমের সঙ্গে। আবহে ঝিঁঝিদের কনসার্ট আর রাতচরা পাখিদের গান। ভালো থেকো চুইখিম।
জরুরি তথ্য
শিলিগুড়ি থেকে চুইখিম পৌঁছতে ঘণ্টা দুয়েক সময় লাগে।
ছোট গাড়ি যায় না। গাড়িভাড়া নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন/শিলিগুড়ি তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ড থেকে একপিঠ কমবেশি ২ হাজার ৫০০ টাকা। এয়ারপোর্ট থেকে সামান্য বেশি। টিম করে গেলে সুবিধা। হোমস্টে-র খরচ থাকাখাওয়া দিনপ্রতি জনপ্রতি ১০০০ - ১২০০ টাকা। বর্ষা বাদ দিয়ে যে কোনও সময় যেতে পারেন। শীতে পর্যাপ্ত শীত পোশাক চাই। প্রত্যন্ত অঞ্চল। দোকানপাট নেই। তাই অবশ্যই সঙ্গে রাখুন প্রয়োজনীয় ওষুধ, ফার্স্ট এড বক্স, বিস্কুট ও কিছু শুকনো খাবার, টি ও কফি ব্যাগ, জল গরমের কেটলি, টর্চ ও মোমবাতি-দেশলাই। কাছাকাছি যেতে পারেন চারকোল, পাবুং। এছাড়া ডুয়ার্সও যাওয়া যেতে পারে এখান থেকে। বেশ কয়েকটি হোমস্টে আছে চুইখিমে। আগাম বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুন হেল্প ট্যুরিজম।
টোল ফ্রি নম্বর: 18001230156
ফোন: (0353) 2433683/2535896 
16th  February, 2020
রোপওয়েতে জুড়ছে এলিফ্যান্টা 

 দেশের দীর্ঘতম রোপওয়ে হতে চলেছে মুম্বই থেকে এলিফ্যান্টা দ্বীপের যোগাযোগ। সমুদ্রের উপর দিয়ে দীর্ঘ ৮ কিমি পথ পেরিয়ে পৌঁছনো যাবে এলিফ্যান্টা দ্বীপের গুহা মন্দিরে। বিশদ

06th  September, 2020
আবার ফুলের উপত্যকায় 

 অতিমারীর আবহেই উত্তরাখণ্ড পর্যটন দপ্তর বিশ্ব ঐতিহ্যের ফুলের উপত্যকা (ভ্যালি অব ফ্লাওয়ারস) খুলে দিয়েছে পর্যটকদের জন্য। বিশদ

06th  September, 2020
দরজা খুলছে থাইল্যান্ড 

 পর্যটনের স্বর্গরাজ্য থাইল্যান্ড। কিন্তু করোনার জেরে বন্ধ রয়েছে এদেশের ঢোকার পথ। এবার বিদেশি পর্যটকদের জন্য দরজা খুলে দিচ্ছে এই দেশও। বিশদ

06th  September, 2020
নির্জনের চুপকথা 

দিগারডি যাওয়ার পথে বাঁশিটাঁড়ে এসে গাড়ি থামিয়ে এক পশলা জিরেন নেওয়া আমাদের বরাবরের সিলেবাসে। কারণটা হল সড়কটা এখান থেকে অনেকটা গড়ানে নেমে এক ঝাঁপে ভুচুণ্ডি পাহাড়ের পেট ফুঁড়ে বেরিয়ে গিয়েছে। বিশদ

06th  September, 2020
প্রকৃতির মাঝে, পাহাড়ের কোলে 

কোভিড নাইন্টিন বিনোদনপ্রিয় বাঙালির দিনগুলোকেই আলুনি করে দিয়েছে। সিনেমা হল বন্ধ। করোনার জন্য ঘোরার প্ল্যানও বিশ বাঁও জলে। বদলে মাস্ক, স্যানিটাইজার, কন্টেইনমেন্ট জোন, হটস্পট শব্দগুলো সারাক্ষণ কান পচিয়ে দিল। লাগাতার পাঁচমাস ঘরে আর কাহাতক বসে থাকা যায়। নিয়মবিধির মধ্যে থেকে অনেকেই চাইছেন ছোট্ট ট্যুরে যদি কয়েকটা দিন প্রাণভরে শ্বাস নিয়ে আসা যায়। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এমনই কয়েকটি হটস্পটের সন্ধান দিচ্ছেন বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী।  
বিশদ

06th  September, 2020
লাদাখের অচেনা গ্রামে 

করোনা ভাইরাস অতিমারীর ধাক্কায় আজ বিশ্বজোড়া মানুষ গৃহবন্দি। যাঁদের পায়ের তলায় সরষে, তাঁদের কাছে এই বন্দিদশা আরও কষ্টের। দেশ-বিদেশের প্রিয় পর্যটনকেন্দ্রগুলিও গত কয়েক মাস ধরে খাঁ খাঁ করছে। সারা দুনিয়া আজ সুদিনের অপেক্ষায় বসে রয়েছে।
বিশদ

09th  August, 2020
মেজাজটাই আসল রাজা... 

করোনা আবহে এখন সকলের মনেই আতঙ্ক। মারণ ভাইরাস ঘরবন্দি করে ফেলেছে গোটা বিশ্বকে। প্রায় স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে সমস্ত শিল্প। ট্রেন বা বিমান পরিষেবা কবে আবার স্বাভাবিক হবে তার নিশ্চয়তা নেই। তবু হাত-পা গুটিয়ে ঘরে বসে থাকলে তো চলবে না। মাস্ক-স্যানিটাইজার সহযোগে এই ‘নিউ নর্মাল’ দুনিয়ায় একটু প্রকৃতির শ্বাস নেওয়ার জন্য কি কাছে-পিঠে বেরিয়ে পড়া যায় না? বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ঐতিহ্যশালী রাজবাড়ির আতিথেয়তায় কয়েকটা দিন কাটিয়ে এলে মন্দ কী? কোথায়, কেমন সেসব রাজবাড়ির অন্দরমহল? রাজঅতিথি হতে পকেটে রেস্তই বা কতটা প্রয়োজন? করোনা পরিস্থিতিতে জায়গাগুলো কতটা নিরাপদ? সবদিক খোঁজখবর নিয়ে লিখেছেন বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী।
বিশদ

09th  August, 2020
সুন্দরী ছিবো 

বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী: দার্জিলিং থেকে মাত্র ৬ কিমি দূরে এক অসামান্য পার্বত্য সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান ছিবো। এখানকার পাহাড়ের গায়ে গজিয়ে ওঠা বাড়িঘর দেখলে মনে হবে কাঠের বাক্স সাজানো রয়েছে পাহাড়ের ঢালে।   বিশদ

15th  March, 2020
বারবার সা ম থা র 

নবনীতা ভট্টাচার্য: গুহার সামনে গিয়ে থমকে দাঁড়ালাম। ঢালু জমি থেকে অন্ধকারে ঢুকে গিয়েছে গুহার মুখ। মরচে ধরা শুকনো পাতায় ঢাকা শুরুর পথ। হুড়মুড়িয়ে ঢুকতে গিয়ে বকুনি খেলাম।  বিশদ

15th  March, 2020
গ্রামীণ সংস্কৃতির নিদর্শন
রাজস্থানের শিল্পগ্রাম

 অয়ন গঙ্গোপাধ্যায়: রাজস্থানের উদয়পুর শহরের একপ্রান্তে রয়েছে আরাবল্লী পর্বতের সীমারেখা। সেই পাহাড়ের পাদদেশেই ৭০ একর জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে পশ্চিম ভারতের গ্রামীণ শিল্প-সংস্কৃতির অপূর্ব নিদর্শন সমৃদ্ধ এথনিক ভিলেজ ‘শিল্পগ্রাম’। বিশদ

01st  March, 2020
  ভ্রমণ মেলার আকর্ষণ ছিল কাশ্মীর

 সম্প্রতি ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে হয়ে গেল তিন দিনের ভ্রমণ মেলা— ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার সামার। দ্বিতীয় বছরের এই ভ্রমণ মেলায় প্রধান আকর্ষণ ছিল জম্মু-কাশ্মীরের স্টল। ৩৭০ ধারা বিলোপের পরে এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটিতে পর্যটন ব্যবসা ভয়ঙ্কর ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে। বিশদ

01st  March, 2020
মানালিতে ইগলু  

বরফে ঢাকা মানালিতে এবার অন্যতম আকর্ষণ ইগলু হোটেল। এই শীতে যাঁরা মানালি যাবেন, তাঁরা নতুন অভিজ্ঞতার স্বাদ নিতে পারেন। নিজেদের এস্কিমো ভেবে থাকতে পারেন ইগলুতে। স্কি ড্রাইভাররা নিজেদের থাকার জন্য এই ইগলুগুলি তৈরি করেন বরফ দিয়ে। পর্যটকদের যদি ইগলুতে থাকার সুযোগ করে দেওয়া যায়, সেই ভাবনাতেই এই ইগলু হোটেলের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।  
বিশদ

16th  February, 2020
হীরক রাজার দেশে 

পুরুলিয়া জেলার রঘুনাথপুর সাব-ডিভিশনের অন্তর্গত নান্দুয়াড়া গ্রামের জয়চণ্ডী পাহাড়। আদ্রা জংশন স্টেশন থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই অপূর্ব সুন্দর পাহাড়। প্রায় ৪৫০টি সিঁড়ি কষ্ট করে বেয়ে পাহাড়ের উপর উঠতে হয়। উপরে রয়েছে জয়চণ্ডী মাতার মন্দির ও বজরঙ্গবলীজির মন্দির। 
বিশদ

16th  February, 2020
গ্যারান্টেড ডিপারচার পরিষেবা আসছে 

শুভজিৎ ঘোষ: বিগত কয়েক বছরে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যটন শিল্পে ভারত খুবই উন্নতি করেছে। আর এই উন্নত বাজারকে মাথায় রেখেই পর্যটন সংস্থা ‘এসওটিসি’ ভারতে আরও বেশি করে বিনিয়োগ করতে চাইছে। প্রসঙ্গত, এই বছর সংস্থার ৭১তম বর্ষও বটে।  
বিশদ

16th  February, 2020

Pages: 12345

একনজরে
কয়েকদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন মঙ্গোলিয়ার দুই পর্বতারোহী। গত রবিবার শেষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়েছিল। তখন তাঁরা এভারেস্টের চূড়া থেকে মাত্র ৩ হাজার ৩০০ ...

মথুয়ার কৃষ্ণ জন্মভূমি-শাহি ঈদগাহ মামলায় নয়া মোড়। হিন্দুপক্ষের দাবি, বিতর্কিত সম্পত্তির মালিকানা সংক্রান্ত কোন নথি মসজিদ কমিটি কিংবা ওয়াকফ বোর্ড জমা দেয়নি। বৃহস্পতিবার এলাহাবাদ হাইকোর্টে ...

মঙ্গলকোটের কাশেমনগরে নামী কোম্পানির লেবেল সাঁটা বোতলে ভরে নকল মোবিল বিক্রি হচ্ছিল। এমনকী, নামী কোম্পানির লেবেল সাঁটা বাইকের নকল যন্ত্রাংশও বিক্রি হতো। ...

ডেভেলপমেন্ট লিগ ফাইনালের আগে পারদ চড়ছে মুম্বইয়ে। আজ খেতাবি লড়াইয়ে লাল-হলুদ ব্রিগেডের প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব এফসি। বিনো জর্জের দলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়তে তৈরি শঙ্করলাল চক্রবর্তীর পাঞ্জাব। অন্যদিকে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
১০৪৮: কবি ও দার্শনিক ওমর খৈয়ামের জন্ম
১৭৯৮: লর্ড ওয়েলেসলি গভর্নর জেনারেল হয়ে কলকাতায় আসেন
১৮০৪: ফ্রান্সের সংসদ সিনেটে এক আইন পাশের মধ্য দিয়ে নেপোলিয়ান বেনাপার্ট সেদেশের সম্রাট হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন
১৮৬০: আব্রাহাম লিংকন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন
১৮৭২: ইংরেজ শিক্ষাবিদ,দার্শনিক ও লেখক বারট্রান্ড রাসেলের জন্ম
১৮৮৬: লেখক অক্ষয়কুমার দত্তের মৃত্যু
১৯১২: প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র দাদাসাহেব নির্মিত শ্রী পুন্ডলিক মুক্তি পেল তৎকালিন বম্বেতে
১৯৩৩: ভারতের একাদশ প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবেগৌড়ার জন্ম
১৯৩৪: চারণ কবি মুকুন্দ দাসের মৃত্যু
১৯৪৩: বিশিষ্ট বাঙালি চিকিৎসক ও শিক্ষাবিদ নীলরতন সরকারের মৃত্যু
১৯৭৪: রাজস্থানের পোখরানের ভূগর্ভে সফলভাবে পরমাণু বিস্ফোরণ (‘স্মাইলিং বুদ্ধ’) ঘটিয়ে ভারত হল পরমাণু শক্তিধর দেশ 
১৯৯৯: বাংলা ছড়ার গানের জনপ্রিয় গায়িকা জপমালা ঘোষের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.০৩ টাকা ১০৭.৫০ টাকা
ইউরো ৮৯.১৭ টাকা ৯২.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৫৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৬,৭৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৬,৮৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪। দশমী ১৬/০ দিবা ১১/২৩। উত্তরফল্গুনী নক্ষত্র ৪৮/৩১ রাত্রি ১২/২৩। সূর্যোদয় ৪/৫৯/৬, সূর্যাস্ত ৬/৭/৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫১ গতে ৭/৩৪ মধ্যে পুনঃ ১১/১১ গতে ১/২১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৯ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫১ মধ্যে পুনঃ ৯/২২ গতে ১১/৫৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫০ মধ্যে পুনঃ ৪/২৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি। 
৪ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪। দশমী দিবা ১১/২৩। উত্তরফল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ১২/৩১। সূর্যোাদয় ৪/৫৯, সূর্যাস্ত ৬/৯। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৬/৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/০ গতে ৭/৪২ মধ্যে ও ১১/১৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৪৮ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১২/৪ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৮ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৪/৩০ গতে ৬/৯। কালরাত্রি ৭/৩০ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। 
৯ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বাংলায় সিপিএম-কংগ্রেসকে ভোট দেবেন না: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:08:14 PM

বিজেপি নয় ইন্ডিয়া জোট ক্ষমতায় আসছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:06:50 PM

বাঙালিরা বিজেপিকে পছন্দ করে না: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:06:03 PM

সন্দেশখালি ইস্যু ব্যর্থ তাই সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেবে বিজেপি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:04:12 PM

সন্দেশখালিতে বিজেপির কলঙ্কের কথা আজীবন সকলের মনে থাকবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:02:55 PM

হুগলির গোঘাটের জনসভায় বক্তব্য রাখছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:00:40 PM